পৃথিবীর বুকে ১৮২০ সালে প্রথম মানব সভ্যতা মহাদেশটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে। তবে বরফের এ রাজ্যটি মানুষের বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য। প্রবল শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম এমন উদ্ভিদ ও প্রাণীরাই কেবল
অনেকে মাঝসমুদ্রে অতি প্রাকৃত ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। সমুদ্রপথে অদৃশ্য হওয়া জাহাজের রহস্যঘেরা কাহিনিও কম দেখা যায়নি। এমন কয়েকটি বিস্ময়কর নিখোঁজের কাহিনি আছে, যা মানবসভ্যতাকে কেবল অবাকই করেনি, করেছে কৌতূহলীও। অবিশ্বাস্য
ইউহুয়া হেই। এটি একাধিক হ্রদের সমাহার। তবে সবাই চেনে পাঁচ ফুলের হ্রদ হিসেবে। এটি রয়েছে চীনে। চীনের জিওজাইগন ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত এ হ্রদটি মানুষের মনকে মুগ্ধ করবে অস্বাভাবিক রঙের খেলায়।
পৃথিবীর আনাচেকানাচে এমন কিছু পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে; যেখানে মানুষের আনন্দে ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে বিপদমুখী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এমন কিছু পর্যটন কেন্দ্র নিয়ে রকমারি ডেস্কের আয়োজন… মাত্র তিন
আমাদের সবার জানা আছে, পৃথিবীর ৭১ শতাংশ জলে আচ্ছাদিত এবং মহাসাগরগুলো বিশ্বের প্রায় ৯৫ শতাংশ জল ধারণ করে আছে। সমগ্র বিশ্বের এই বিশাল সমুদ্রের মধ্যে হাজার হাজার ছোট, বড় ও
বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি কিংবা স্থাপত্যশিল্পের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। কোথাও কোথাও তো আবার গড়ে উঠেছে ভাসমান নগরীও। এসব ভাসমান স্থাপত্য দেখতে ভাসমান বাড়ির চেয়ে চলতে ফিরতে পারা ভেলাই বেশি মনে হবে।
দুর্ঘটনার পর প্রকৃতির অলৌকিক খেলার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘটনা একেবারে কম নয়। পৃথিবীতে যত দুর্ঘটনা হয়েছে তাতে যোগ হয়েছে এমন সৌভাগ্যবান মানুষের নাম যারা ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনার পরও প্রাণে
গুপ্তধন। এই শব্দটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে একরাশ ধাতব স্বর্ণমুদ্রা, দুর্লভ রত্ন, মানিকের ছবি। গুপ্তধনের খোঁজে যুগে যুগে বহু অনুসন্ধানী পেছনে ছুটেছেন, পাড়ি দিয়েছেন অনেক কষ্ট, দুর্দশা আর বিপদ।
অজানাকে জানার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত গবেষণা করে যাচ্ছে মানুষ। আর সেই গবেষণায় সাফল্যও এসেছে অনেকদূর। এরপরও পৃথিবীতে যেমন অনেক অজানা জিনিস রয়েছে, তেমনি নিয়মের বেড়াজালে মানুষও তৈরি করেছে অনেক রহস্য। পৃথিবীজুড়ে
পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বকালের সবচেয়ে খারাপ মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে একটি হলো- ১৯৮৬ সালের চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা। যা জাপানের হিরোশিমা-নাগাসাকির চেয়েও কয়েক শ গুণ ভয়াবহ বলে বিবেচিত হয়। দিনটি ছিল ২৬ এপ্রিল।