সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় মালিকপক্ষের অবহেলা ছিল। এ দুর্ঘটনার জন্য মালিকপক্ষ দায়ী বলে মনে করছে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনারের গঠিত তদন্ত কমিটি। বুধবার বিকেলে বিভাগীয় কমিশনার মো:
সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় আন্তর্জাতিক শিপিং সেক্টরে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি বিদেশি শিপিং লাইন বাংলাদেশের হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড পরিবহন করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন ৮৭ ঘণ্টা পর নিভেছে। বুধবার (৮ জুন) বেলা পৌনে ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের ১৮ ব্রিগেডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফুল ইসলাম হিমেল এ
বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিনির্বাপণ সমস্যাসহ ১০টি ত্রুটি চিহ্নিত করেছে কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি রেজিস্ট্রি ডাকযোগে সীতাকুন্ডের শীতলপুরে বিএম কনটেইনার ডিপোকে চিঠি দিয়েছিল কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। ওই চিঠিতে
টানা ৬১ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। যদিও কয়েকটি কনটেইনারে এখনও জ্বলছে আগুন। সেখান থেকে আর বড় বিস্ফোরণের সম্ভাবনা নেই। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে আরও ২
নিজস্ব প্রতিবেদক ৬০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কন্টেইনার ডিপোর আগুন। তবে এখনও পুরোপুরি নেভেনি বলে জানিয়েছেে ফায়ার সার্ভিস। মঙ্গলবার (৭ জুন) সকালে ফায়ার সার্ভিস ও
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার পর ৩৬ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও তা নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এখনও বেশ কয়েকটি কনটেইনার জ্বলছে। ধোঁয়া বোরোচ্ছে অর্ধশতাধিক কনটেইনার থেকে। সরেজমিনে দেখা যায়, ডিপোর পশ্চিম
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখনো পুরোপুরি নেভেনি। কন্টেইনার ডিপো থেকে আগুনের ধোয়া বের হচ্ছে। বিস্ফোরণের ঘটনার পর দুই দিন পার হলেও টানা ৩৬ ঘণ্টা ধরে নিরলস
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে লাগা আগুন ২২ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছ। রোববার (৫ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণ আসে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের পর ভয়াবহ বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪২ জনে দাঁড়িয়েছে। তাদের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচজন কর্মী রয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র