সময়ের দাবিতে নতুনের আগমন এবং জয়গান একটি প্রচলিত প্রথা। চলচ্চিত্রের নায়িকারাও এই প্রথার বাইরে নয়। ষাটের দশকে প্রথম এসেছিলেন পিয়ারী বেগম। এরপর আরও নতুন নায়িকার আগমন ঘটেছে ঢাকাই চলচ্চিত্রে। বর্তমান
অতিথি হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মঞ্চে পারফর্ম করতে দেখা যায় শাহরুখ খান, সালমান খান এবং রণবীর সিংহের মতো তারকাদের। বাদ পড়েন না বলিপাড়ার প্রথম সারির অভিনেত্রীরাও। পার্টিতে নেচে-গেয়ে জনপ্রতি কত
ঈদের ছবি মানেই এ মহাউৎসবের আনন্দ বহুগুণে বাড়িয়ে তোলা। দর্শক মানসম্মত নতুন ছবি দেখতে ঈদের জন্য মুখিয়ে থাকে। প্রদর্শকরাও আগ্রহ নিয়ে ঈদের ছবির জন্য অপেক্ষার প্রহর গোনে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। দেশে সিনেমা
বাংলাদেশের বড় ও ছোট পর্দার অনেক জনপ্রিয় নায়িকা একসময় বিদেশ পাড়ি জমান এবং প্রবাসী হিসেবে সেখানেই থিতু হন। এমন বেশ কয়েকজন নায়িকার কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ শাবানা যুক্তরাষ্ট্রে
‘তুমি যে আমার কবিতা, আমারও বাঁশির রাগিণী…’ কবরীকে নিয়ে গেয়ে উঠলেন নায়করাজ রাজ্জাক। দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে প্রেমের ঝড় তুলে দিলেন তাঁরা ‘দর্পচূর্ণ’ ছবির এই গান গেয়ে। তাই অবিসংবাদিতভাবে তাঁরা হয়ে গেলেন
তৃতীয়বারের মতো বিবাহ বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন আলোচিত-সমালোচিত নায়িকা মাহিয়া মাহি। এবার রাকিবকে ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ফেসবুক লাইভে এসে শুক্রবার রাতে ঘোষণা দিলেন এ নায়িকা। মাহির প্রেম বিয়ে ও রাজনীতির
‘গীতশ্রী’ খ্যাত অনবদ্য এক সংগীত পুরাধার নাম সন্ধ্যা মুখপাধ্যায়, যিনি একদিন আপন মনে গেয়ে উঠেছিলেন ‘এ শুধু গানের দিন, এ লগনও গান শোনাবার’…তারপর গানে গানে সংগীত ভান্ডারকে অপূর্ব পূর্ণতা দিয়ে
কলকাতার চলচ্চিত্রে এরই মধ্যে শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তুলেছেন বাংলাদেশের তারকা জয়া আহসান, শাকিব খান ও ফেরদৌস। এর আগে একক আধিপত্য ছিল নায়করাজ রাজ্জাকের। আশির দশকে উত্তম কুমারের মৃত্যুর পর বিশাল
মহানায়কের দুই সন্তান, গৌতম ও সোমা। তারাও চেয়েছিলেন রুপালি পর্দায় আসবেন, বাবার মতো অভিনয়ে আলো জ্বালাবেন। কিন্তু বাবার আপত্তির কারণেই তারা এ জগতে আসতে পারেননি। কিন্তু কেন? সে কথাই জানাচ্ছেন
যে কোনো প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির জীবনের নেপথ্যে থাকে মায়ের বিশাল অবদান। শোবিজ তারকাদের ক্ষেত্রেও তাই। বলিউডের কয়েকজন তারকা মা রয়েছেন, যারা নিজের সন্তানদের গড়ে তুলেছেন তারকা হিসেবেই। এমন কয়েকজন তারকা মা