ব্যাংক খাতে ছড়িয়েছে ‘হ্যাকিং’ আতঙ্ক। হরহামেশাই ব্যাংকের ওয়েবসাইট, সার্ভার এবং লেনদেনব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিচ্ছে হ্যাকার গ্রুপ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিষয়টি সামনে আনা হচ্ছে, আবার অনেক ক্ষেত্রেই চেপে যাচ্ছে ব্যাংকগুলো। সুরক্ষায়
দেশের কয়েক কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে মূলত জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন-সংক্রান্ত রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের (ওআরজিবিডিআর) ওয়েবসাইট থেকে। সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সার্ভার যুক্ত থাকায় নাগরিকদের
সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে নাগরিক তথ্য ফাঁস হওয়ার প্রেক্ষাপটে ভয়াবহ ঝুঁকির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ায় বা অন্যের হাতে চলে যাওয়ায় জনমনেও দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। বিশেষজ্ঞরা
প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে বাড়ছে ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা। সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানই নাগরিকের তথ্য নেবে তাদেরই দায়িত্ব এগুলো সুরক্ষিত রাখা। কিন্তু অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই তথ্য সুরক্ষিত রাখতে চরমভাবে ব্যর্থ। অনেকেই
সম্প্রতি কয়েক লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি হয়ে গেছে। এটা কেউ জানতেও পারেনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গণমাধ্যমে এক সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হলে এ ব্যাপারে আলোচনার সূত্রপাত হয়।
বাংলাদেশের কয়েক লাখ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের (জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন) ওয়েবসাইট থেকে। ফাঁস হওয়া তথ্যের মধ্যে রয়েছে নাগরিকদের পূর্ণ নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা এবং জাতীয়
সরকারের যে ওয়েবসাইট থেকে লাখ লাখ নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়েছে, সেটির ‘ন্যূনতম নিরাপত্তাব্যবস্থা’ ছিল না। ওয়েবসাইটে দেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ছিল অরক্ষিত। সেখানে যে কেউ প্রবেশ করতে পারতেন। প্রশ্ন উঠেছে,
সরকারের যে ওয়েবসাইট থেকে লাখ লাখ নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়েছে, সেটির ‘ন্যূনতম নিরাপত্তাব্যবস্থা’ ছিল না। ওয়েবসাইটে দেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ছিল অরক্ষিত। সেখানে যে কেউ প্রবেশ করতে পারতেন। প্রশ্ন উঠেছে,
নিজস্ব প্রতিবেদক সরকারি একটি সংস্থার ওয়েবসাইট থেকে ‘লাখ লাখ’ মানুষের তথ্য ফাঁসের ঘটনাটি ঘটেছে কারিগরি দুর্বলতায়। কেউ ওয়েবসাইটটি হ্যাক করেনি। এ কথা জানিয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী (আইসিটি) জুনাইদ আহমেদ।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় বলা হয়েছে, কেউ ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালালে ১৪ বছরের জেল বা এক কোটি টাকা জরিমানা