শরীফুল ইসলাম ॥ স্থানীয় পর্যায়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই মূলত এবার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সহিংসতা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় সরকারী দল থেকে অযোগ্য ব্যক্তিদের প্রার্থী করায় প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের দ্বন্দ্ব এ সহিংসতার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ত্যাগী নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নেন। যে কারণে কোথাও কোথাও ভোটযুদ্ধ সংঘাত-সহিংসতায় রূপ নেয়।
ইউপি নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বেশির ভাগ ইউপিতে সরকারী দল আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হলেও প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি ইউনিয়নে বিজয়ী হয়েছেন ওই দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে অধিকতর যোগ্য প্রার্থীকে ডিঙ্গিয়ে কম যোগ্য প্রার্থীরা নৌকা প্রতীক পেয়ে যান। এর ফলে অনেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ত্যাগী নেতাকর্মীদের সমর্থন নিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হন। তাদের এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা থাকায় বিজয়ীও হয়ে যান। আবার কোন কোন বিদ্রোহী প্রার্থীর অধিকতর যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মূল প্রার্থী বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে তাদের হারিয়ে দেন।বিস্তারিত