1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ০৭:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ভুয়া তথ্য ঠেকাতে কার্যকর ফ্যাক্ট চেকিং ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করে দেবে এআই দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস আবারও ভয়ংকর রূপে হাজির করোনা ভাইরাস! ভারতে মৃত্যু ৩২ জনের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গুমের অভিযোগ দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পর যাওয়ার কারণ নেই সালাহউদ্দিন আহমদ ৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ভাতা নিচ্ছে ২৪০০ কোটি টাকা যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা ।জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর নামে মামলা মামলার বাদী পোলিং অ্যাজেন্ট খলিলুর রহমান লালমনিরহাট পৌরসভার সাধুটারী গ্রামের বাসিন্দা। প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ করব এটাই আমাদের লক্ষ্য

বিশেষ সাক্ষাৎকার: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য দুই দেশের সম্পর্ক কোনো শাসক দলের হাতে জিম্মি হতে পারে না

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৮২ বার দেখা হয়েছে

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

গত জুনে দিল্লিতে অনন্ত সেন্টারের সঙ্গে সিপিডি বাংলাদেশ-ভারত কৌশলগত সংলাপের আয়োজন করেছিল। এর প্রেক্ষাপট কী ছিল?

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য: ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক শুধু মুক্তিযুদ্ধের কারণে নয়, এটা বর্তমান ও ভবিষ্যতের উন্নয়ন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্যও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই উপলব্ধি থেকেই সিপিডি বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কের বিষয়টিকে ধারাবাহিকভাবে একটি গঠনমূলক ও ইতিবাচক আলোচনার বিষয়বস্তুতে পরিণত করার চেষ্টা করে এসেছে। আজকে সবাই বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে যে জায়গায় দেখছেন, এই চেষ্টাটা তাঁদের কাছে অকল্পনীয় মনে হতে পারে। বৈরী একটা পরিস্থিতির ভেতরে তথ্য ও নীতি পর্যালোচনাভিত্তিক সেই কাজটা করে যেতে হয়েছে। সেই লক্ষ্যেই ভারতের বিভিন্ন চিন্তক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সিপিডি কাজ করে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার অনন্ত সেন্টারের সঙ্গে দুই দিনের আলোচনাটা হয়েছে। এটি তাদের সঙ্গে দ্বিতীয়বারের মতো আলোচনা।

এবার এ সময়ে আলোচনা আয়োজনের কি বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছিল?

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য: এ সময়ে সংলাপ আয়োজনের কারণ হলো উভয় দেশই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এ কারণে নির্বাচনের প্রাক্কালে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের একটা মূল্যায়নের ভেতর দিয়ে তারা যেতে পারে। নির্বাচনের পর এই সম্পর্কের সম্ভাব্য বিবর্তনের সম্ভাবনাও আলোচনায় চলে আসে। অর্থাৎ দুই দেশের সম্পর্ককে একধরনের অন্তর্দৃষ্টি নিয়ে পুনর্বিবেচনার সময়ে আমরা উপনীত হয়েছি।

এক দশক ধরে আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত ও গভীর হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে দেখার বিষয় হয়ে উঠেছে উভয় দেশের অভিন্ন স্বার্থের ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষিত হয়েছে কি না। এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতিতে এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা এবং অনুমানযোগ্যতা কতটা থাকতে পারে। দেখা দরকার, সম্পর্কের অর্জনকে টেকসই করা এবং কোনো সংস্কারের প্রয়োজন হলে তা নিশ্চিত করার সুযোগ আছে কি না। রাজনৈতিক কোনো ক্রান্তিকালে উপনীত হলে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে কোনো পরিবর্তন আসবে কি না কিংবা রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে সম্পর্কের সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড়াবে কি না, তা মূল্যায়ন করা প্রয়োজন।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com