1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
গাজা ইস্যুতে জাতিসংঘে ভোট, চাপ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান উপদেষ্টার জাতিসঙ্ঘ সফরে সঙ্গী হচ্ছেন যে রাজনৈতিক নেতারা আগামী ২১ সেপ্টেম্বর রাতে তারা প্রধান উপদেষ্টার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা দেবেন। সেখানে ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঢাকায় জামায়াতসহ ৭ রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি, তীব্র যানজটের শঙ্কা জামায়াতসহ ৭ দলের অভিন্ন কর্মসূচি আজ শুরু বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি রাজধানীসহ সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের আন্দোলন আবার দখল সড়ক EC: Sheikh Hasina, family barred from voting as NIDs blocked The upcoming parliamentary election will allow both in-country and out-of-country voting 3-day int’l security, safety expo begins in Dhaka on Thursday South Asia Trade Fair kicks off in city today 7 political parties to hold rallies today: When and where?

সাক্ষাৎকার সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছে হাঙ্গার প্রজেক্ট

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১২২ বার দেখা হয়েছে

ড. বদিউল আলম মজুমদার, কান্ট্রি ডিরেক্টের, হাঙ্গার প্রজেক্ট। ১৯৭৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাব্রতী সংগঠনটির বিস্তৃতি বিশ্বের অনেকগুলো দেশে। বাংলাদেশে এ সংগঠনের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯১ সালে। বদিউল আলম মজুমদার হাঙ্গার প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত হন ১৯৯৩ সালে। তাঁর নেতৃত্বে হাঙ্গার প্রজেক্ট দেশকে ক্ষুধা–দারিদ্র্যমুক্ত করতে ও মানুষের আর্থ–সামাজিক পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছে। সংগঠনটির কার্যক্রম, সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বদিউল আলম মজুমদারের সঙ্গে কথা বলে প্রথম আলো। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন রাফসান গালিব

বদিউল আলম মজুমদারছবি: শুভ্র কান্তি দাশ

হাঙ্গার প্রজেক্ট নিয়ে আপনি ৩০ বছর কাটিয়ে দিলেন। কখন এবং কী উদ্দেশ্যে দেশে সংস্থাটি যাত্রা শুরু হয়?

বদিউল আলম মজুমদার: বাংলাদেশে হাঙ্গার প্রজেক্টের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে। আমি ১৯৯৩ সালের মে মাসে হাঙ্গার প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত হই। ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থান পরিবর্তনের জন্য তো সরকার ও অনেক বেসরকারি সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে, আমরা যখন কাজ শুরু করি, তখন অনেককেই জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কোন জিনিসটার অভাব আছে? যেটি পূরণ হচ্ছে না এবং যার কারণে ক্ষুধা-দারিদ্র্যের সমস্যাগুলো এখনো আমাদের দেশে প্রকট।

সরকারের নীতিনির্ধারক, অনেক বড় বড় মানুষ, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যেমন ড. ফজলে হাসান আবেদ, ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ অনেকের সঙ্গেই আমরা কথা বলেছিলাম। তো তাঁরা বলেছিলেন, তখনকার সময়ে মানে নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে, একটা পরনির্ভরশীলতার মানসিকতা আমাদের রয়ে গেছে এখনো। সে সময় আমাদের বাজেটের বড় অংশ আসত বিদেশি সহায়তা থেকে। মুক্তিযুদ্ধে ফলে আমাদের অনেক কিছুই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, সেসবের সংস্কার এবং মানুষের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের জন্য সারা বিশ্ব থেকে অনেকে সহায়তা করেছে। সেটি কিন্তু একপর্যায়ে আমাদের মধ্যে পরনির্ভরশীলতার মানসিকতাও সৃষ্টি করে। রেহমান সোবহানের ভাষায়, তখন বিদেশিদের মানে দাতাদের দেখলেই আমরা হাউমাউ করে কান্না করে দিতাম আর বলতাম—আমরা গরিব, আমাদের সাহায্য করো, নয়তো আমাদের ভবিষ্যৎ নেই।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com