শতাব্দী থেকে শতাব্দী সমুদ্রপথে বাণিজ্য জাহাজের পথপ্রদর্শক- লাইটহাউস (বাতিঘর)। যা নাবিকদের তীরের সন্ধান দিয়ে আসছে। এসব স্থাপনারও রয়েছে গর্বিত ইতিহাস।
গ্রিসের আন্দ্রোস দ্বীপের বাতিঘরটি বিশ্বের অন্যতম মনোরম এবং অনন্য বাতিঘর। ১৯ শতকে নির্মিত বাতিঘরটি দ্বীপের রাজধানী চোরা উপকূলে একটি খাড়া পাহাড়ের ওপর দাঁড়িয়ে আছে…
আদিম যুগে সমুদ্রের দ্বীপশিখা থেকে আজকের আধুনিকতা; সমুদ্রপথের জাহাজের নাবিকদের পথপ্রদর্শক বাতিঘরের আলোর ঝলকানি অনেক দূর এগিয়েছে। অসংখ্য শতাব্দী ধরে সমুদ্রপথে বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে- লাইটহাউস (বাতিঘর)। এসব স্থাপনা আবার নাবিকদের প্রকান্ড ঢেউয়ের মাঝেও দেখিয়ে আসছে তীরের সন্ধান।
ইতিহাসে বাতিঘরের ঐতিহাসিক সূচনা মিসর পর্যন্ত প্রসারিত। যেখানে রয়েছে প্রাচীন বিশ্বের সাতটি আশ্চর্য এবং সবচেয়ে বিখ্যাত বাতিঘরগুলোর একটি। ইতিহাসবিদদের মতে, মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ার ফারোস বন্দরে ছিল ‘ইতিহাসের প্রথম বাতিঘর’। যা সমগ্র বিশ্বের বুকে- ‘আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর’ হিসেবে পরিচিত। ২৮০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত বাতিঘরটির আলোর উৎস ছিল- এর চূড়ায় থাকা বিশাল খোলামেলা আগুনের কুন্ডলি। যা একে বিশ্বের প্রথম বাতিঘরের মর্যাদার পাশাপাশি, উচ্চতা কিংবা লম্বায় ৪৫০ ফুট হওয়ায় সর্বকালের সবচেয়ে লম্বা বাতিঘরের স্বীকৃতিও দিয়েছিল।বিস্তারিত