1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

সুউচ্চ দালানের কাহিনী প্রাচীন মিসর থেকে আজকের বিশ্ব; মানুষ আকাশচুম্বী অট্টালিকা নির্মাণে অসংখ্য নজির স্থাপন করেছে। সেই থেকে আজ অবধি বাড়ছে আকাশচুম্বী ভবনের তালিকা। নকশা ও নির্মাণকাজের সীমাবদ্ধতাগুলো কাটাতে অবিরাম চেষ্টা চলছে।

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৮৬ বার দেখা হয়েছে

ইতিহাসে সবচেয়ে সুউচ্চ ভবন

প্রাচীন মিসর থেকে আজকের দুবাই, উচ্চতার রেকর্ড ধারণ করে এমন কিছু ভবন আজকের বিশ্বে অত্যাশ্চর্য কীর্তি। পৃথিবীতে মিসরীয়দের হাত ধরেই প্রথম উঁচু ভবন নির্মাণের  ধারণা এসেছিল। সে এক বিশাল ইতিহাস, আজকে আমরা জানব তারই গল্প…

মানুষ যখন থেকে নির্মাণ করতে শুরু করেছে, তখন থেকে অসংখ্য স্থাপত্য বা উদ্ভাবন; একাল-সেকাল- সবকালে অনন্য নজির স্থাপন করেছে। কয়েক হাজার বছর ধরে এসব নির্মাণ আকাশের উচ্চতায় পৌঁছেছে, যা আমাদের বিভিন্ন প্রেরণার মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়েছে। ধর্ম, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, বাণিজ্য এবং নকশা এমন কয়েকটি নাম।

প্রায় ৪ হাজার ৫০০ বছর আগে প্রাচীন মিসরীয়রা তাদের ফারাওদের মমি করা দেহ রক্ষার জন্য বিশাল পিরামিড তৈরি করেছিল। বিশ্লেষকদের ভাষ্য, পৃথিবীর বুকে পিরামিড প্রথম উঁচু অট্টালিকা। তার পর কেটে যায় বহু বছর। কিন্তু নির্মাণ বা প্রকৌশলী উদ্ভাবন থেমে থাকেনি। পরবর্তীকালে খ্রিস্টানরা তাদের ধর্মীয় উপাসনালয় ক্যাথেড্রালগুলো তৈরিতে গথিক নকশা এবং নান্দনিকতায় পূর্ণ করে। যেখানে ব্যবহার করা হয়েছিল ‘উড়ন্ত বাট্রেস’ এবং ‘খিলানযুক্ত খিলান’। যা তৎকালীন পৃথিবীতে এসব স্থাপনাকে সুউচ্চ দালানের তকমা দেয়। যার অন্যতম উদাহরণ যুক্তরাজ্যের লিংকন ক্যাথেড্রাল, ক্যাথেড্রাল অব আওয়ার লেডি অব স্ট্রাসবার্গ।    আর ঊনবিংশ শতাব্দীতে বিশ্বের অন্যতম বিস্ময় হিসেবে আসে ‘টুইন টাওয়ার’। আমেরিকানরা নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক ব্যবসা প্রসারের জন্য এই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারটি তৈরি করেছিল; যা আজ কেবলই স্মৃতি। কারণ, আকাশচুম্বী ভবনটি সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে ধ্বংস হয়ে যায়।

 

আজকের বিশ্বে জনসংখ্যা বেড়ে চলেছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে অর্থনীতি এবং আধুনিক নগরায়ণ। ফলে বাড়তি মানুষের আবাসনের জন্য নির্মাণ করতে হচ্ছে উঁচু উঁচু ভবন। কিছু কিছু ভবন এতটাই উঁচু যে, যেন আকাশকে ছোঁবে। বর্তমান পৃথিবী সত্যিকার অর্থেই আকাশছোঁয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ফলে সেসব উঁচু দালান কিংবা স্থাপনার শহর আলাদা পরিচিতি পেয়েছে। আমেরিকার শহরগুলোয় নগরবিদরা ১৮৭০-এর দশকে উচ্চতর ভবন তৈরি করতে শুরু করেন। সে সময় তারা গৃহযুদ্ধের পর পরই ব্যাপক হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেখেন। চীনের মতো দেশের জন্য আকাশচুম্বী ভবনগুলো আরও বেশি অর্থপূর্ণ। কারণ, সেখানে সীমিত ভূমি এবং উল্লেখযোগ্য হারে জনসংখ্যার চাপ রয়েছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com