1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৮:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
করমুক্ত আয়সীমা হতে পারে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’ তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি ঢাকা-দিল্লি বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর CA to unveil much-expected foundation stone of Kalurghat Bridge today NBR is split to broaden tax base, improve efficiency: govt তদন্ত প্রতিবেদন জমা হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ ♦ মানবতাবিরোধী অপরাধে প্ররোচনা ♦ সরাসরি হত্যার নির্দেশ ♦ শিশুদের টার্গেট করে হত্যা ♦ আহতদের চিকিৎসায় বাধা ♦ নিহতদের ময়নাতদন্তে বাধা নির্বাচনি তহবিল সংগ্রহের চাপে বাজেট জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করতে হলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। ২০২৫-২৬ বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না পেলে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করে ইসি Govt abolishes NBR, splits it into two new revenue divisions Govt. issues gazette banning activities of AL

অনলাইনে টিকিট বিক্রি করে কয়েকশ কোটি টাকা পাচার

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৯৮ বার দেখা হয়েছে

 

 

 

 

 

বিশেষ প্রতিনিধি;

 

 

 

 

অনলাইনে এয়ারলাইন্সের টিকিট বিক্রির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বছরে কয়েকশ কোটি টাকা পাচার করছে একটি চক্র। বাংলাদেশের কিছু ট্রাভেল এজেন্ট বিদেশি ট্রাভেল এজেন্সির পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে দেদারসে এ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। অনলাইনে টিকিট বিক্রির এ টাকা সরাসরি চলে যাচ্ছে বিদেশের ট্রাভেল এজেন্সির একাউন্টে। শুধু তাই নয়, অনলাইনে টিকিট বিক্রির ফলে সরকার বিভিন্ন প্রকার কর থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, টিকিট বিক্রির জন্য বিভিন্ন এয়ারলাইন্স বাংলাদেশে জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) নিয়োগ দিয়ে থাকে। তারা এয়ারলাইন্সের পক্ষে যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রি করে থাকে। টিকিট বিক্রির পর কমিশনের টাকা দেশে রেখে বাকী টাকা বিদেশি এয়ারলাইন্সের একাউন্টে পাঠিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে জিএসএগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে থাকে। এছাড়া জিএসএগুলো টিকিট বিক্রির অর্থের ওপর সরকারকে নির্দিষ্ট হারে ভ্যাট ট্যাক্স দিয়ে থাকে। কিন্তু অনলাইন ট্রাভেল এজেন্টগুলো গ্রাহকদের কাছ থেকে নগদ কোনো অর্থ গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে গ্রাহকদের অর্থ সরাসরি চলে যায় বিদেশি এয়ারলাইন্সের অ্যাকাউন্টে। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ ভ্যাট-ট্যাক্স থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

কয়েকদিনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি বিদেশি ট্রাভেল এজেন্টের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে বাংলাদেশের ট্রাভেল এজেন্টগুলো টিকিট বিক্রি করছে। এসব দেশি এজেন্ট এবং তাদের ব্যবহার করা ওয়েবসাইট হচ্ছে- ট্রিপ অ্যান্ড কেয়ার (ট্রিপএনকেয়ার ডটকম), জিটিআরআর( জিটিআরআরট্রাভেলস ডটকম), আকবর ট্রাভেলস(এক্সইন্ডিয়া ডট আকবরট্রাভেলসঅনলাইন ডট কম), স্টার ডিএমসি (স্টারডিএমসি ডটকম), নিড৮২(নিড৮২ ডটকম), ভিয়া ডটকম (ইন ডট ভিয়া ডটকম), টিভিও হলিডেজ (ট্রাভেলবুটিকঅনলাইন ডটকম), মাইসটিফ্লাই (মাইসটিফ্লাই ডটকম)।

আরো পড়ুন: ওবায়দুল কাদের-মির্জা ফখরুলের সেই আলোচিত ফোনালাপ ফাঁস

অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্সিস অব বাংলাদেশ (আটাব) সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের বেশকিছু ট্রাভেল এজেন্সি বিদেশি কোম্পানির পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশে টিকিট বিক্রি করছে। এসব এজেন্সি হচ্ছে- এক্সিকিউটিভ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, ট্রাভেল সলিউশন লি., হাল ট্রাভেল সার্ভিসেস লি., ট্রাভেল জু বিডি, মাহিমা ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, ট্যুও প্ল্যানার্স লি., আইকন হলিডেজ, ক্রিস্টাল ওয়ে ট্রাভেলস, লেক্সাস ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস, ভিভিড হলিডেস লিমিটেড, বি ফ্রেস, পপুলার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, ফ্লেমিংগো ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লি., আল সিরাজ ট্রাভেলস, স্কইনেট জার্নি অ্যান্ড রেস্ট, উইংস ক্লাসিক ট্যুরস, সুন্দরবন ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেলস, এয়ার বাংলাদেশ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, মক্কা ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, নরসিংদী ট্যুরস, বুক হোটাক এবং ট্রাভেল বুকিং।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্র জানায়, অনলাইনে টিকিট বিক্রি করার ফলে সরকার বিপুল রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সাধারণত দেশীয় ট্রাভেল এজেন্টরা বৈধ উপায়ে যেসব টিকিট বিক্রি করে সেগুলোর ওপর সরকার পয়েন্ট ৩ শতাংশ হারে অগ্রিম আয়কর (এআইটি) পেয়ে থাকে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com