1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন তিনি!

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১
  • ২৫২ বার দেখা হয়েছে

রাজধানীর কাফরুল এলাকায় থাকেন মনসুর রহমান। ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর ইতালি প্রবাসী ছেলে রেজওয়ান কবির সাকিবের ইমো অ্যাকাউন্ট থেকে ফোন করে জানানো হয়, তার ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। ছাড়িয়ে নিতে জরুরিভিত্তিতে দেড় লাখ টাকা প্রয়োজন। এই টাকা পাঠাতে কিছু সময় চান মনসুর রহমান।

তখন দেশ থেকে কয়েক দফা ছেলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তিনি। কারণ, ওয়ানটাইম পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে ছেলের ইমো অ্যাকাউন্টের দখল নিয়েছে প্রতারকরা। কয়েকটি বিকাশ নম্বরে কয়েক ধাপে দেড় লাখ টাকা পাঠিয়ে দিলে ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ হয়।

ভুক্তভোগী মনসুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যখন শুনেছি আমার ছেলেকে জেলে ঢুকাবে তখন এত কষ্ট লাগে আমি বলে বোঝাতে পারবো না। দেড় লাখ মেনেজ করি, এরপর তারা ৫টা বিকাশ নম্বর দেয়, সেখানেই আমি ওই দেড় লাখ টাকা বিকাশ করি।’
এরপর প্রতারণার বিষয়ে তিনি মামলা করেন। মামলার তদন্তে নেমে নাটোরের লালপুর এলাকা থেকে ২১ টি সিম কার্ড, ৯টি মোবাইল ফোনসহ মাসুদ রানা নামে এক প্রতারককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ওই চক্রের সঙ্গে আরও কেউ জড়িত কি না, খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা পুলিশ। প্রতারণা থেকে বাঁচতে প্রযুক্তির ব্যবহারে সতর্ক থাকারও পরামর্শ পুলিশের।

সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ কমিশনার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আপনি যদি প্রতারকের কাছে ম্যাসেজের ওটিপি দিয়ে দেন তখনই ইমোর কন্ট্রোলটা চলে যাবে সম্পূর্ণ অ্যাপের আন্ডারে বা ওই প্রতারকের কাছে।’

তিনি জানান, গ্রেফতার মাসুদ রানা কয়েক বছর আগেও রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। কিন্তু গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মানুষের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে, প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন তিনি।

ওই প্রতারণার বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, ওই ব্যক্তি পাঁচটি বিকাশ নম্বরে দেড় লাখ টাকা পাঠান। শুধু তাই নয় সুইজারল্যান্ডের এক প্রবাসীরও এ ঘটনা ঘটেছে। তারা (প্রতারকরা) যদি আপনাদের কাছে কোনো ওটিপি বা পিন নম্বর চায়, দেবেন না। এগুলো দিলেই আপনি প্রতারণার শিকার হবেন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com