1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
সচিবালয়ে আগুন: ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত নতুন বছরে আলোচনায় থাকবে যেসব উদ্ভাবন উইকিপিডিয়া কীভাবে পরিচালিত হয়, কতটা নির্ভরযোগ্য এর তথ্য? এক্সক্লুসিভ কাটা-ছেঁড়া ছাড়ছে না ড্যাপকে সচিবালয়ে লাগা আগুন ১০ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল প্রাণঘাতী কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্র তিন বিভাগে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আভাস জাহাজে ৭ খুন: লাশ নিতে স্বজনদের ভিড়, শিল্প মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠন ৪৩ বিলিয়নের চাপে দেশ ♦ আওয়ামী লীগ সরকারের প্রকল্পে বিদেশি ঋণ কিস্তি পরিশোধের ঝুঁকি ♦ অন্তর্বর্তী সরকারকে পরিশোধ করতে হবে ২.৬ বিলিয়ন, বাকি দায় যাবে নির্বাচিত সরকারের ঘাড়ে Khulna-Dhaka train services via Padma Bridge begin officially

বাসে বাড়তি ভাড়া, কোনো সিট ফাঁকা রাখা হচ্ছে না

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১
  • ১১৩ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শেষ দিনের মতো আজও ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। চাপ থাকায় যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় করছেন বাসমালিকেরা। পাশাপাশি করোনা স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে দুই সিটে যাত্রী পরিবহন করছে বাসগুলো।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে এমন চিত্র দেখা যায়।

বিজ্ঞাপন

সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গাবতলী বাস টার্মিনালে বাসের জন্য অপেক্ষায় থাকা মো. সোহেল নামের এক যাত্রী প্রথম আলোকে জানান, বগুড়ায় যাওয়ার জন্য শ্যামলী পরিবহনের ১০ নম্বর কাউন্টার থেকে একটি টিকিট কিনেছেন। তাঁর কাছ থেকে টিকিটের দাম রাখা হয়েছে ১২০০ টাকা। তবে তাঁকে কোনো টিকিট দেওয়া হয়নি। সিট নম্বর ‘জি৪’ হাতে লেখা একটা কাগজ ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তিনি বলেন, ‘সরকার–নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে আমার কাছ থেকে প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া রাখা হয়েছে। টিকিটও দেওয়া হচ্ছে না।’

বেলা তিনটার দিকে ফোনে সোহেল বলেন, ‘আমি এখনো বাসের মধ্যে আছি। দুই সিটে একজন করে যাত্রী নেওয়ার কথা থাকলেও তা নিচ্ছে না। বাসের প্রতিটি সিটে যাত্রী তোলা হয়েছে।’

শ্যামলী পরিবহনেরই ১ নম্বর কাউন্টার থেকে বগুড়ায় যাওয়ার জন্য দুই সিটের টিকিট কেটেছেন রঞ্জন কুমার হালদার। তিনি জানান, দুই সিটের জন্য ৯০০ টাকা করে তাঁদের কাছ থেকে মোট ১৮০০ টাকা রাখা হয়েছে। তবে টিকিটে দেখা যায়, সিট প্রতি ভাড়া লেখা ৭০০ টাকা।

রঞ্জন কুমার বলেন, ‘টিকিটে যা ভাড়া লেখা হয়েছে, তার চেয়ে ২০০ টাকা বেশি ভাড়া নিয়েছে কাউন্টার থেকে।

নাম না জানিয়ে শ্যামলী ১ নম্বর কাউন্টারের কর্মচারীরা দাবি করেন, সরকারনির্ধারিত যা ভাড়া, তাই রাখা হচ্ছে। বাড়তি ভাড়া রাখা হচ্ছে না।

বাড়তি ভাড়ার কারণে টিকিট না কিনে বাস টার্মিনালের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন লালমনিরহাটের চারজন যাত্রী। নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করা এই ব্যক্তিরা জানান, টিকিটের অস্বাভাবিক দাম চাচ্ছে বাসগুলো। শ্যামলী ও হানিফ বাস কাউন্টারে প্রতি সিট টিকিটের দাম চাচ্ছে ১৭০০–১৮০০ টাকা করে। আর লোকাল বাসগুলো ভাড়া চাচ্ছে ১৫০০ টাকা করে। যার কাছ থেকে যেমন পারছে, তারা নিচ্ছে।

তাদের একজন আশিকুর রহমান বলেন, ‘এত বাড়তি ভাড়া! তাই ভাবছি। তারপরও বাড়িতে যাইতে হবে ভাই। বউ–বাচ্চা আছে, না গেলে হবে না।’

আজ সরেজমিন দেখা যায়, গাবতলী বাস টার্মিনালে যাত্রীদের ভিড়। সকালে বৃষ্টি শুরু হলে অনেক যাত্রীই তীব্র ভোগান্তির মধ্যে পড়েন। যাত্রীর চাপ বেশি থাকায় কারও করোনার স্বাস্থ্যবিধি ছিল পুরোপুরি উপেক্ষিত। পাশাপাশি পর্যাপ্ত যানবাহন না থাকায় আসনসংকটে ভুগছেন যাত্রীরা।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com