1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

পিআরএম ফ্যাশনের ২৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৬৬০ বার দেখা হয়েছে

সাইদ সবুজচট্টগ্রামচট্টগ্রাম কেইপিজেডের প্রতিষ্ঠান মেসার্স পিআরএম ফ্যাশন প্রাইভেট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। বন্ড সুবিধার আওতায় বন্ডেড শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি ২০১৩ সালে চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেটে নিবন্ধিত হয়। এরপর কয়েক বছর ঠিকমতো চললেও ২০১৮ সালের শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিতে আরম্ভ করে। অপরদিকে কোম্পানির পরিচালনার ব্যর্থতায় একের পর এক আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। ফলে একটা সময় প্রতিষ্ঠানটি স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেলেও অনাদায়ী রয়ে যায় ফাঁকি দেয়া ২৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার রাজস্ব।

চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট সূত্রে জানা গেছে, নিরীক্ষা মেয়াদান্তে বন্ড সুবিধায় আমদানিকৃত পণ্য, আমদানিকৃত কাঁচামাল, এক্সেসরিজ, মেশিনারিজ, অপ্রত্যাবাসিত রপ্তানি ও ধারকৃত মেশিনারিজের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটি ২৩ কোটি ৩৫ লাখ চার হাজার ৩৫৪ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট প্রতিষ্ঠানটিকে অনাদায়ী সরকারি রাজস্বের টাকা আদায়ের জন্য দাবিনামা-সংবলিত কারণ দর্শানোর নোটিস জারি করেছে।

সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে পরিচালনায় ব্যর্থ হওয়ায় কোম্পানির আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ কোম্পানিতে বিনিয়োগ, রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির সামগ্রিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীকালে চট্টগ্রামের বেপজা কেইপিজেড কর্তৃপক্ষ বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠনটির লিজ চুক্তি বাতিল করে। একই সঙ্গে বেপজা প্রতিষ্ঠানটির স্থাপনা, যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য পণ্য ইনভেন্ট্রি ও মূল্য নিরূপণ করে নিলাম কার্যক্রম সম্পন্ন করে। এ সময় বেপজা কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেটকে কাস্টমসের বকেয়া পাওনার বিষয়ে অবহিত করে। তারপর চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট প্রতিষ্ঠানটির অনিষ্পন্ন বার্ষিক নিরীক্ষণ ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নথিপত্র পর্যালোচনা করে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com