1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর প্রায় অর্ধকোটি টাকা লোপাটের প্রমাণ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
  • ১৫৯ বার দেখা হয়েছে

দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে কর্মরত আনসার কর্মীদের বেতন-বোনাসের নামে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে এই খাতে ৪১ লাখ ৬৬ হাজার ১০০ টাকা লোপাটের প্রমাণ পেয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) গঠিত তদন্ত কমিটি।

বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার মো. ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, তদন্ত কমিটির সুপারিশের আলোকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বেবিচক পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান

বরাবর এক চিঠিতে জানান, শাহ আমানত বিমানবন্দরে ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আনসার সদস্যদের মাসিক বেতনভাতা ও বোনাস বিলে অতিরিক্ত ৪১ লাখ ৬৬ হাজার ১০০ টাকা দেখানো হয়েছে। ঘটনা তদন্তে বেবিচকের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তদন্তে অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৮ সাল থেকে গত বছরের এপ্রিল পর্যন্ত শাহ আমানতে আনসার কর্মীদের বেতন ও বোনাস দেখিয়ে যে টাকা আত্মসাৎ হয়েছে, তার সঙ্গে বিমানবন্দর নিরাপত্তা শাখার এক কর্মকর্তা, থানা আনসার ভিডিপি, প্রশিক্ষক (টিআই), প্লাটুন কমান্ডার (পিসি), আনসার ক্যাম্প মনিটরিং সদস্য, রাইটারসহ অন্তত ১০ জন জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বেবিচক নিয়ন্ত্রণাধীন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে নিজস্ব জনবলের পাশাপাশি প্রায় দুই হাজার আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। বেবিচক থেকে তাদের বেতন-বোনাস দেওয়া হয়। কিন্তু প্রতি মাসে নানা কারণে ২০-২৫ জন কর্মীর পদ শূন্য থাকে। চাকরিচ্যুতি অথবা চাকরির মেয়াদ শেষসহ নানা ঘটনায় ক্যাম্পগুলোতে খালি থাকে এসব পদ। কিন্তু তাদের নামেও বেতন নেওয়া হয়।

প্রতি মাসে এভাবে ভুয়া বেতন দেখিয়ে অন্তত দুই থেকে তিন লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এ ছাড়া প্রতিবছর বিভিন্ন উৎসবেও তাদের নামে বোনাস নেওয়া হয়। গত চার বছরে এভাবে প্রায় কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com