1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লাপাত্তা সেই ১৪ দল অফিস ভাড়া বাকি রেখে উধাও গণতন্ত্রী পার্টি কাগজে থাকলেও বাস্তবে অফিস নেই তরিকত ফেডারেশনের গোলাম রাব্বানী ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত ভোটের জটিল হিসাবে দুই প্রার্থী ♦ ভাগ্য ঝুলছে অঙ্গরাজ্যের ভোটে ♦ কমলায় ঝুঁকেছেন শ্বেতাঙ্গ নারীরা ♦ ট্রাম্পে সমর্থন হিসপ্যানিকদের Chief Adviser urges Australia to increase regular migration from Bangladesh রাজনীতিতে যোগ দেওয়া কিংবা দল গঠনের কোনো ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনমুখী সরকার ইসি গঠনে সার্চ কমিটি চূড়ান্ত প্রধান হচ্ছেন বিচারপতি জুবায়ের ভোট প্রস্তুতিতে বিএনপি ♦ জোট নেতাদের দেবে আসন ছাড় ♦ বিজয়ী হলে গড়বে জাতীয় সরকার ♦ নভেম্বরে মহানগরসহ সব সাংগঠনিক জেলায় সমাবেশ ৩ লাখ কোটির হদিসে দুই সংস্থা ১৫ বছরে বিপুল পাচার টাকা নিয়ে অনুসন্ধানে দুদক ও সিআইডি UN fact-finding mission likely to finalise its report by early Dec: Türk ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ১৩১২ রোগী হাসপাতালে ভর্তি, আরও ৬ প্রাণহানি আবারও অবরোধের ঘোষণা দিয়ে সড়ক ছাড়লেন ৭ কলেজ শিক্ষার্থীরা

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচিতে ১০ পদের দুর্নীতি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১০৬ বার দেখা হয়েছে

সব শিশুর জন্য সমতাভিত্তিক মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং শক্তিশালী ও ন্যায়সঙ্গত প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি-৪) গ্রহণ করা হয়েছিল। এমন গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের বেলায় পদে পদে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে সরকারের শিক্ষা নিরীক্ষা অধিদপ্তর। কর্মসূচি চালুর প্রথম বছরই এমন দুর্নীতি সংঘটিত হয়েছে, যা সম্প্রতি প্রকাশিত অধিদপ্তরটির নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। পাঁচ বছর মেয়াদি কর্মসূচির প্রথম এক বছরেই (২০১৮-১৯) ২৬ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম করা হয়েছে। ৩৮ হাজার কোটি টাকার এই মেগা প্রকল্পে বাকি সময়গুলোতে কী পরিমাণ অনিয়ম হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। নিরীক্ষা প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করে অনিয়ম-দুর্নীতির ১০টি ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছেন এই প্রতিবেদক।

জানা গেছে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) অধীনে ২০১৮ সালের জুন মাস থেকে পিইডিবি-৪ কর্মসূচি শুরু হয়, যা শেষ হয় ২০২৩ সালের জুলাই মাসে। এতে অযৌক্তিক পরিকল্পনায় অর্থ বরাদ্দ এবং কাল্পনিক খরচ, খরচের ভাউচার না থাকা, সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ না দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতাকে কাজ দেওয়াসহ নানা রকমের অনিয়ম করা হয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, জবাবদিহির অভাবেই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রকল্পে এমন দুর্নীতি করা সম্ভব হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে।

নিরীক্ষা প্রতিবদেন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রথম বছর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স যন্ত্র ক্রয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) কর্তৃক অযৌক্তিক ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ পরিকল্পনা ও নির্দেশনার কারণে সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ৮ কোটি ৭৩ লাখ এক হাজার ৮৪০ টাকা। আর যন্ত্রটি ক্রয়ের জন্য গৃহীত অব্যয়িত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না করায় সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ এক হাজার ৬৪৫ টাকা। অগ্রিম গৃহীত অর্থের সমন্বয় ভাউচার উপস্থাপন না করায় ব্যয়ের সঠিকতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি ১ কোটি ৩৫ লাখ ৩৩ হাজার ৯২০ টাকা। চুক্তি অনুযায়ী ত্রুটিপূর্ণ বই-এর মূল্য কর্তন না করায় আর্থিক ক্ষতি হয় ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩২ হাজার ৯২১ টাকা। বই সরবরাহকারীদের ওপর বিলম্ব জরিমানা আরোপ না করায় সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৪ লাখ ৮ হাজার ৪৪২ টাকা।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com