1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৫৫ নয়, স্বর্ণ চুরি হয়েছে ৬১ কেজি দুই সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও এক সিপাহির নাম এসেছে শুল্ক বিভাগের তদন্তে। পুলিশি তদন্তে অগ্রগতি নেই।

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৩ বার দেখা হয়েছে

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঢাকা শুল্ক বিভাগের লকার থেকে ৫৫ কেজি নয়, চুরি হয়েছে প্রায় ৬১ কেজি স্বর্ণ। অর্ধশত কোটি টাকার বেশি দামের এই স্বর্ণ চুরির সঙ্গে শুল্ক বিভাগের লোকজনই যুক্ত বলে বিভাগীয় তদন্তে এসেছে। এ জন্য দুজন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও একজন সিপাহিকে দায়ী করা হয়েছে।

তবে ছোট পদে থাকা তিনজন কর্মী বিমানবন্দরের মতো সুরক্ষিত এলাকার গুদাম থেকে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ সরিয়ে নিল, কেউ টের পেল না; এ নিয়ে অনেকটা বিস্ময় তৈরি হয়েছে বিমানবন্দর-সংশ্লিষ্টদের মধ্যে। এর সঙ্গে ভেতরে-বাইরের আর কেউ যুক্ত আছে কি না, সে প্রশ্নও সামনে এসেছে।

পরে সেগুলো ঢাকার বায়তুল মোকাররম, তাঁতীবাজার ও গাইবান্ধায় নির্দিষ্ট কিছু স্বর্ণের দোকানে ভাগে ভাগে বিক্রি করা হয়েছে।

গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি সূত্র জানায়, এর সঙ্গে ঊর্ধ্বতন কারও কারও যুক্ততা থাকতে পারে বলে আঁচ করা যাচ্ছিল। এ জন্য কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর পরপরই এ-সংক্রান্ত ফৌজদারি মামলাটি ডিবি থেকে পিবিআইতে স্থানান্তরিত হয়। এরপর তদন্তের উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি নেই।

ডিবির সূত্র জানায়, ডিবির তদন্তকালে সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তারা জানতে পেরেছে, বিভিন্ন দফায় এসব স্বর্ণ সরানো হয়েছে। পরে সেগুলো ঢাকার বায়তুল মোকাররম, তাঁতীবাজার ও গাইবান্ধায় নির্দিষ্ট কিছু স্বর্ণের দোকানে ভাগে ভাগে বিক্রি করা হয়েছে।

তবে এ-সংক্রান্ত ফৌজদারি মামলার তদন্তকালে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কিছু ইঙ্গিত দিলেও মামলাটি পিবিআইতে যাওয়ার পর সেটা চাপা পড়ে যায়। ডিবি তখন সন্দেহভাজন হিসেবে আটজনকে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। যাঁরা বিভিন্ন পালায় শুল্ক বিভাগের ওই গুদামের দায়িত্বে ছিলেন। ওই সময় শুল্ক বিভাগের দুজন যুগ্ম কমিশনার ও একজন উপকমিশনারকেও ডিবি কার্যালয়ে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। এর কয়েক দিন পরই মামলাটি ডিবি থেকে তদন্তের জন্য পিবিআইতে পাঠানো হয়।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com