1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৫০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
প্রচণ্ড বাতাসের আশঙ্কা, লস অ্যাঞ্জেলসে দাবানলে মৃত্যু ২৪ জমজমের পানি বলে ট্যাপের পানি বিক্রি করছিলেন ব্যবসায়ী! করের বোঝা চাপিয়েও রাজস্ব ঘাটতি ৪২ হাজার কোটি টাকা এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক ব্যয় বৃদ্ধির চাপ, ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা ► নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ কম ► শিল্পের উৎপাদন ৩০-৪০% পর্যন্ত কমেছে : বিসিআই ► বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ৭.৬৬% ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ সংকটে সবাই কোথাও নেই সুখবর হতাশা কাজ করছে মানুষের মধ্যে – আবু আহমেদ অবৈধ হাসপাতাল ভয়ংকর চিকিৎসা Sheikh Hasina, 5 of her family members sued over Purbachal plots Dhaka expresses deep concern on BSF acts over border fencing ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

অবৈধ অটোরিকশার ছড়াছড়ি ঢাকায় মধু খাচ্ছে পুলিশ ও বিআরটিএ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
  • ৫১ বার দেখা হয়েছে

রাজধানীতে দিন দিন বাড়ছে সিএনজিচালিত অবৈধ অটোরিকশা। হাই কোর্টের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও চলছে ধূসর বা রুপালি রঙের এসব অটোরিকশা। শুধু তাই নয়, নিয়ম ভেঙে আশপাশের জেলার অটোও ঢুকছে অবাধে। একই সঙ্গে প্রাইভেট হিসেবে রেজিস্ট্রেশন নম্বর নেওয়া সিএনজি অটোরিকশাগুলো চলছে ভাড়ায়। পুলিশকে মাসোহারা দিয়েই চলছে অবৈধ এ কারবার। বিআরটিএও বিষয়টি অবগত। সিএনজি আটোরিকশা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, পুলিশ ও বিআরটিএর কতিপয় কর্মকর্তা অবৈধ অটোরিকশার মধু খাচ্ছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী ঢাকা শহরে সিএনজি অটোরিকশা রয়েছে ২০ হাজার ৮৭৯টি। এরমধ্যে ১৫ হাজারের কিছু বেশি যাত্রী সেবায় ব্যবহার হয়। আর ৫ হাজারের বেশি আছে প্রাইভেট সিএনজি অটোরিকশা। যদিও রাজধানীতে অবৈধভাবে চলছে ঢাকা জেলা, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদীসহ কয়েকটি জেলার আরও ২০ হাজারের বেশি সিএনজি অটোরিকশা। যেগুলোর বেশির ভাগই কাগজপত্র এবং মিটারবিহীন।

জানা যায়, বেবিট্যাক্সি, টেম্পোর মতো টু-স্ট্রোকের গাড়িগুলো বদলে ২০০১ সালে ঢাকায় ১২ হাজার ৮২৬টি সিএনজি অটোরিকশা নামানোর অনুমতি দেয় সরকার। পরবর্তী সময়ে মিশুকের বদলে ঢাকায় নামানো হয় আরও প্রায় আড়াই হাজার সিএনজি অটোরিকশা। মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই সময় ২০০২ ও ২০০৩ মডেলের প্রায় ১৫ হাজার সিএনজি অটোরিকশা ঢাকায় নামানো হয়, যেগুলোর আয়ুষ্কাল ছিল নয় বছর। কয়েক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে সেগুলো ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত চালানো হয়। এরপর মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজি অটোরিকশাগুলো প্রতিস্থাপন শুরু হয়। প্রথমে এগুলোর চেসিস ও ইঞ্জিন নম্বর পরীক্ষা করে গ্যাস সিলিন্ডার খুলে রাখা হয়। এরপর চেসিস, ইঞ্জিন নম্বর ও নম্বর প্লেটগুলো গ্যাস কাটার দিয়ে মুছে দেওয়া হয়। সব শেষে প্রতিটি খালি ফ্রেম এক্সকেভেটর (বুলডোজার) দিয়ে ধ্বংস করা হয়। ধ্বংস করা সিএনজি অটোরিকশার বিপরীতে মালিকদের সমসংখ্যক নতুন অটোরিকশা নিবন্ধন দেওয়া হয়।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com