1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

খেয়ালখুশিমতো খরচ হয়েছে জলবায়ু তহবিলের অর্থ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১১৮ বার দেখা হয়েছে

– রাজনৈতিক বিবেচনায় নেয়া হয় প্রকল্প, সুফল পাননি প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তরা
– ৮৭৪ কোটি টাকা পদ্মা ব্যাংকে আটকা
– অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্ত করার সিদ্ধান্ত আছে : রিজওয়ানা হাসান

খুলনার দাকোপ উপজেলার পানখালী গ্রামের মৃত্যুঞ্জয় রায়। পেশায় একজন কৃষক। লবণাক্ততার কারণে তার জমিতে আগে তেমন আবাদ হতো না। তবে, গত বছর থেকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ‘ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে খুলনা কৃষি অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন’ প্রকল্পের মাধ্যমে সেই সমস্যার কিছুটা সমাধান হয়েছে বলে জানান। এই প্রকল্পের আওতায় জমির ভেতর ছোট পুকুর খননের পর বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা সেচ কাজে ব্যবহার করছেন তিনি। মৃত্যুঞ্জয় জানান, আগে জমিতে পানির অভাবে কিছুই হতো না। এবার ৪ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। জমির পাড়ে সবজি চাষ করেছি। ধান কেটে আবার তরমুজ লাগাবো। কিন্তু, সমস্যা হলো খাবার পানিতে। বাড়ি থেকে অনেক দূরে একটি এনজিও’র ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (পানি শোধনাগার) রয়েছে, সেখান থেকে পানি কিনে খেতে হচ্ছে তার পরিবারকে।

শুধু মৃতুঞ্জয় নন, তার মতো ওই গ্রামের প্রায় সব পরিবারকেই হেঁটে, রোদ বৃষ্টি মাড়িয়ে খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। অনেককে আবার কয়েক কিলোমিটার হেঁটে খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। খুলনা, সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষকে খাবার পানির জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়। অথচ জলবায়ু পরির্বতনজনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ জানেন না ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট (বিসিসিটি)’ বা জলবায়ু তহবিল নামে কোনো কিছু আছে। এই তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য বিগত সময়ে তেমন কিছু না করলেও রাস্তার সড়ক বাতি স্থাপন, পার্ক তৈরি, পুকুরের ঘাট বাঁধানো, এমনকি জলবায়ুর টাকায় ভবন তৈরি করে তা ব্যক্তিগত রিসোর্টে পরিণত করারও নজির আছে। যেমনটা হয়েছে ভোলার চরফ্যাশনে ‘জ্যাকব টাওয়ার’ নির্মাণে। জলবায়ু ট্রাস্টের টাকায় স্থানীয় এমপির (তৎকালীন) নামে সুউচ্চ এই টাওয়ার তৈরি করা হয়। ভোলার চর কুকরি-মুকরিতেও জলবায়ু প্রকল্পের টাকায় বিনোদন কেন্দ্র নির্মাণ করা হয় বলে জানা যায়।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com