1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩১ পূর্বাহ্ন

বন্ধ হচ্ছে কারখানা স্থবির বিনিয়োগ

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪ বার দেখা হয়েছে

দেশে একের পর এক শিল্পকারখানা বন্ধের প্রভাব পড়েছে বিনিয়োগে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৪২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থায় এসেছে। ঊর্ধ্বমুখী সুদহারে নতুন শিল্পকারখানা স্থাপন না হওয়ায় কমেছে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি। বিশ্লেষকরা বলছেন, এতে কর্মসংস্থান ও কর আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য মোটেও ভালো লক্ষণ নয়।

জানা গেছে, গত ছয় মাসে বন্ধ হয়েছে তৈরি পোশাক খাতের ১০০টির বেশি কারখানা। কয়েক মাসে ১০টির মতো টেক্সটাইল মিল বন্ধ হয়েছে। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৮৩টি কোম্পানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়াও সিমেন্ট, ইস্পাত ও কাগজ শিল্পের অনেক কারখানা বন্ধ হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতা, বাজার অস্থিতিশীলতা, সুদহার বৃদ্ধি, ঋণপত্র খোলার (এলসি) অভাবে কাঁচামাল অপর্যাপ্ততা, শ্রমিক অসন্তোষ ও কারখানার উৎপাদন কার্যক্রমের অপ্রতুলতার কারণে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আবার নতুন করে বিনিয়োগের সাহস পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে বিনিয়োগ।

জানা গেছে, গত ২ জানুয়ারি চারটি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেয়া গ্রুপ। আগের মাস ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে দুটি গ্রুপের ২৪টি কারখানা বন্ধ হয়েছে। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর একইভাবে বিপুলসংখ্যক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশ করা বেসরকারি খাতের ঋণের পরিসংখ্যান বলছে, সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি আর অর্থনীতিতে ধীরগতির কারণে বেসরকারি খাতে ব্যাংক   ঋণের নিম্নমুখী প্রবণতা আগে থেকেই ছিল, যা আরও কমে ৪২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থায় পৌঁছেছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com