1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন

রাজস্ব ঘাটতি কমাতে ১২ হাজার কোটি টাকা বাড়তি আদায়

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৪ বার দেখা হয়েছে

নানা কারণে গেল বছর নিত্যপণ্যের বাজার ছিল রীতিমতো ‘পাগলা ঘোড়া’। দামের চোটে বছরজুড়ে গড় মূল্যস্ফীতি থেকেছে দুই অঙ্কের ঘরে। খরচা ছুটলেও মানুষের রোজগার বাড়েনি তেমন। উল্টো চাকরি খুইয়ে ধুঁকছেন অনেকে। এর মধ্যেই দুঃসংবাদ হয়ে হাজির শতাধিক পণ্য ও সেবায় নতুন শুল্ক-কর। এতে নাটাই যেভাবে ছুটবে, তাতে জীবনযাত্রা খরচার সামাল দেওয়া অনেকটাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে নির্ধারিত আয়ের মানুষের। গেল আগস্টে দেশের রাজনৈতিকে মঞ্চ বদলের পর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তাও ফিকে হয়ে আসছে।

গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। নতুন হার ইতিমধ্যে কার্যকর হয়েছে।

অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, ফল, মুঠোফোন সেবা, ইন্টারনেট, টিস্যু, রান্নার গ্যাস, পোশাক, রেস্তোরাঁয় খাবার ইত্যাদি এখন জীবনযাত্রার অনুষঙ্গ। নতুন করে শুল্ক–কর বৃদ্ধি মধ্যম ও নিম্নমধ্যম আয়ের মানুষের জীবনযাত্রায় চাপ বাড়াবে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক-করের পরিমাণ না বাড়িয়ে এর আওতা বাড়ানো উচিত। বিভিন্ন খাতে অনেক ব্যবসায়ী আছেন, যারা ভ্যাট দিচ্ছেন না। কর হার কমিয়ে এসব ব্যবসায়ীকে ভ্যাটের আওতায় আনা গেলে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। তবে সরকার সে পথে না হেঁটে যারা নিয়মিত ভ্যাট দিচ্ছেন, তাদের ওপরেই আরও বোঝা চাপাল। এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে ব্যবসা-বাণিজ্যে। বাড়বে কর ফাঁকির প্রবণতাও। তারা মনে করেন, সরকারের উচিত, প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবায় ভ্যাট অব্যাহতি বা কমানো, ভ্যাট ব্যবস্থা সহজ করা। পাশাপাশি ভ্যাট কমিয়ে করের আওতা বাড়ানো।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com