1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
পোশাক নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া সার্কুলার প্রত্যাহার রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৫০ ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩ সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক গ্রেপ্তার বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ আল-জাজিরার অনুসন্ধান শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা সংকটাপন্ন আটজন পর্যবেক্ষণ সিঙ্গাপুর প্রতিনিধিদলের অনড় অবস্থানে ওয়াশিংটন আপাতত এ সিদ্ধান্ত থেকে সরছে না ট্রাম্প প্রশাসন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়িয়ে কমানো হবে বাণিজ্য ঘাটতি। মূল নেগোসিয়েশন হবে নন ডিসক্লোজার চুক্তির মাধ্যমে। আলোচনায় স্থান পাবে টিকফা ও জিএসপি প্লাস ইস্যুও গতিহীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ► ১৮ মাস ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে কাজ বন্ধ ছিল ► ছিল অর্থ সংকটও

সর্বনাশা অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫
  • ৭৫ বার দেখা হয়েছে

দেশের সর্ববৃহৎ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা রোগীদের টার্গেট করে পাশেই ঘরে উঠেছে নামে বেনামে অসংখ্য ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক। এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে রোগীদের জিম্মি করে চলছে রমরমা টেস্ট বাণিজ্য। অভিযোগ রয়েছে ঢাকা মেডিকেলে আসা রোগীদের প্রলোভন দেখিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে মোটা অঙ্কের কমিশন পান দালালরা। শুধু ঢাকা মেডিকেল কেন্দ্রিকই নয়, রাজধানীর বড় সব সরকারি হাসপাতাল ঘিরেই এমন ভুইফোঁড় ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠেছে। সরকারি হাসপাতাল থেকে রোগী ভাগিয়ে এনে এসব প্রতিষ্ঠানে ফাঁদে ফেলা হয়। এতে সর্বস্বাস্ত হচ্ছেন সাধারণ রোগী ও তাদের স্বজনরা। এমনকি ভুল রিপোর্ট, ভুয়া চিকিৎসায় সর্বনাশ হচ্ছে অনেক রোগীর। এসব প্রতিষ্ঠানের দেখভালের দায়িত্বে থাকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর  তেমন কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের কার্যক্রমে ঝুঁকির মুখে পড়ছে স্বাস্থ্যসেবা।  চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজনরা বলছেন, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরামর্শ দিলে সেই প্রেসক্রিপশন নিয়ে হাসপাতালে থাকা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লোকজন রোগীর স্বজনদের নানাভাবে প্রলোভন দেখাতে থাকেন। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই এইসব মানহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করান। সরজমিন মেলেছে এসব অভিযোগের সত্যতা।

সরকারি হাসপাতালের ২০০ গজের মধ্যে কোনো প্রাইভেট ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার রাখা যাবে না এমন নির্দেশনা থাকলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের হাতে পুরোপুরি আইনপ্রয়োগ করার ক্ষমতা না থাকায় অভিযোগ আসা সত্ত্বেও তারা কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছেন না। বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com