1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
সচিবালয়ে আগুন: ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত নতুন বছরে আলোচনায় থাকবে যেসব উদ্ভাবন উইকিপিডিয়া কীভাবে পরিচালিত হয়, কতটা নির্ভরযোগ্য এর তথ্য? এক্সক্লুসিভ কাটা-ছেঁড়া ছাড়ছে না ড্যাপকে সচিবালয়ে লাগা আগুন ১০ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল প্রাণঘাতী কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্র তিন বিভাগে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আভাস জাহাজে ৭ খুন: লাশ নিতে স্বজনদের ভিড়, শিল্প মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠন ৪৩ বিলিয়নের চাপে দেশ ♦ আওয়ামী লীগ সরকারের প্রকল্পে বিদেশি ঋণ কিস্তি পরিশোধের ঝুঁকি ♦ অন্তর্বর্তী সরকারকে পরিশোধ করতে হবে ২.৬ বিলিয়ন, বাকি দায় যাবে নির্বাচিত সরকারের ঘাড়ে Khulna-Dhaka train services via Padma Bridge begin officially

ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’য় প্রাথমিক হিসাবে প্রায় ৩ লাখ মানুষ ক্ষতির শিকার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৩১ মে, ২০১৭
  • ৭০ বার দেখা হয়েছে

ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’য় প্রাথমিক হিসাবে ২ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৫ জন মানুষ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছেন। এতে ৬ জন মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ৬১ জন মানুষ আহত হয়েছেন।
আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভারপ্রাপ্ত সচিব গোলাম মোস্তফা বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’য় প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। অতিরিক্ত সচিব ফায়জুর রহমান ও আমির হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভারপ্রাপ্ত সচিব জানান, কক্সবাজার জেলার ৮ উপজেলা, চট্টগ্রাম জেলার ১৩ উপজেলা ও রাঙ্গামাটি জেলার ১০ উপজেলা ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’য় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মোট ক্ষতিগ্রস্ত জেলা ১৬টি। এগুলো হলো-কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ফেনী, বরিশাল, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও রাঙ্গামাটি। এতে ৩৯৫৯৯ টি ঘরবাড়ি আংশিক এবং ১৯৯২৯টি ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ভেঙে যায়। ঘূর্ণিঝড়ের সময় ৩১৩৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৬৬৯ জনকে আশ্রয় দেয়া হয়। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।
তিনি আরো জানান, উল্লিখিত ১৬ জেলায় চালের রিজার্ভ মজুত ছিল ১২২১ টন। ঘূর্ণিঝড় উপলক্ষে আরো ১৭০০ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। এসব জেলায় নগদ টাকা রিজার্ভ ছিল ১৯ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। ঘূর্ণিঝড় উপলক্ষে আরো ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। জরুরি হিসেবে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি মেরামতের জন্য ৩০০ বান ঢেউটিন ও ৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। তিনি এসময় জানান, জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে প্রাথমিকভাবে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য পেতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত সকল ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তিনি আরো বলেন, মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসন, সিপিপি, জনপ্রতিনিধি ও গণমাধ্যমের ইতিবাচক তৎপরতার কারণে এ বছর জানমালের ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব হয়েছে। এজন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com