গত ১৬ দিনের মধ্যে ১১ দিনই দেশের কোথাও না কোথাও শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার মৌসুমের দ্বিতীয় শৈত্যপ্রবাহ শেষ হলো। অবশ্য দ্বিতীয় দফায় উত্তরের দু-একটি জেলা ছাড়া আর কোথাও শৈত্যপ্রবাহ ছিল
জিন্নাতুন নূর জন্মগতভাবেই হৃদযন্ত্রে ছিদ্র ছিল চার মাস বয়সী শিশু উমায়েরের। রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছিল শিশুটি। শনিবার বছরের প্রথম দিন শ্বাসকষ্টে ভোগা শিশুটিকে নিয়ে তার
দেশে দু’দিন পর শৈত্য প্রবাহ কাটলেও বেড়েছে শীত অনুভূতি। বিশেষ করে রাজধানীসহ ঢাকা বিভাগের অধিকাংশ অঞ্চলে দেশের অন্য স্থানের তুলনায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। রোববার (০২ জানুয়ারি) রাজধানীতে রোদের তেজ
বিশেষ প্রতিনিধি শীতকাল আসার দেড় মাস কেটে গেলেও এখন পর্যন্ত দেশের বেশির ভাগ এলাকায় জেঁকে শীত নামেনি। কিন্তু নতুন বছরের শুরু থেকে জেঁকে বসবে শীত, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এমনটাই বলা
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার দেশের পাঁচ বিভাগ ও তিনটি জেলায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বুধবার রাতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, কাল
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশে আগামী পাঁচ দিন আবহাওয়া পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে চলতি মাসের শেষ দিকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) ও শুক্রবার
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের মধ্যাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে হালকা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে কুয়াশা কেটে গিয়ে কমে আসতে পারে শৈত্যপ্রবাহ। বুধবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া,
নিজস্ব প্রতিবেদক আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বলে। আর তাপমাত্রা ৬
নিজস্ব প্রতিবেদক দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহ আগামী বুধবার পর্যন্ত থাকবে। এরপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে, পরে আবার শুরু হবে শীতের প্রকোপ। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে আজ সোমবার এসব তথ্য জানা যায়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের
জিন্নাতুন নূর রাজধানী ঢাকার অনেক সড়কে দিনের আলোতেও কয়েক মিটার দূরে কী আছে তা এখন দেখা যাচ্ছে না। আর এমনটি হচ্ছে তীব্র ধুলোবালির কারণে। নগরজুড়ে ভাঙা সড়কগুলোর মাটি-বালু একাকার হয়ে