জুলাইয়ের মাঝামাঝি সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার পুনর্বহালের দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামছে বিএনপি। এ লক্ষ্যে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে সিরিজ বৈঠক করছে বিএনপি। কর্মসূচির ধরনসহ নানা বিষয়ে নেওয়া হচ্ছে তাদের
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত বছরের শেষের দিক থেকে আন্দোলনে গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। এরই অংশ হিসাবে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে আসছে দলটি। তাদের
কূটনৈতিক প্রতিবেদক বাংলাদেশের সব দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহ দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্য (এমইপি) ইভান স্টিফেনকে গতকাল বৃহস্পতিবার লেখা এক ফিরতি চিঠিতে ইইউর পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা নীতিবিষয়ক
দেশের রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রে এখন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে নিজেদের নির্বাচনী রূপরেখা সাজাতে শুরু করেছে। নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ জনসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা নিয়ে ভাবতে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের সরকারের পদত্যাগের ঘোষণা ছাড়া সংলাপের প্রশ্নই আসে না। তিনি আবারো নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) বিকেল বিএনপি
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশের আদলে সারা দেশে ‘যুব-ছাত্র সমাবেশ’ করবে আওয়ামী লীগ। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে সারা দেশে এই সমাবেশ করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এ সমাবেশ থেকে সরকারের টানা সাড়ে চৌদ্দ বছরের
এবার চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার (৫ জুলাই) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সাথে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির
ঢাকায় বড় সমাবেশ করে সরকার পতনের অভিন্ন একদফা আন্দোলনের ঘোষণা দিতে যাচ্ছে বিএনপি। দিনক্ষণ এখনো ঠিক না হলেও ১৫ জুলাইয়ের আগেই এ ঘোষণা দেওয়া হতে পারে। একই দিনে যুগপৎ আন্দোলনের
নির্বাচন এবং নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন প্রস্তুতি একসঙ্গে নিচ্ছে বিএনপি। মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পুরোদমে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিএনপি নেতারা। তলে তলে প্রতিটি আসনে চলছে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ।
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার আগে সমননা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি। আজ সন্ধ্যা ৭ টায় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক দিয়ে শুরু হচ্ছে এই কার্যক্রম।