প্রথমবারের মতো নিজস্ব মুদ্রা টাকায় বৈদেশিক বিল পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। বিদেশি মুদ্রার মজুতের ওপর চাপ কমাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেস প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৬৫৩
নিজস্ব প্রতিবেদক দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ডলার বিনিময় হারের নামে লুটপাট করছে। ডলারের দাম বাড়িয়ে লুটের মালের মতো প্রতি ডলারে ১১৪ থেকে
স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার পরবর্তী ছয় বছর বাংলাদেশকে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধার আওতায় রাখতে কমনওয়েলথভুক্ত দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীদের সমর্থন চেয়েছে ঢাকা। আগামী বছরের শুরুতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ১৩তম মন্ত্রী
ভোগ্যপণ্যের বাজারে স্বস্তির খবর নেই। আমদানি, পাইকারি, খুচরা তিন ধাপেই যে যার মতো বাড়াচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম। বিশ্ববাজারে দাম বেড়ে যাওয়া ও সরবরাহ কম থাকার ছুতায় ব্যবসায়ীরা দর বাড়ালেও তথ্য-উপাত্ত বলছে
দেশে উৎপাদিত খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পর সরকার বেশকিছু পণ্যের আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এর পরপরই ভেল্কিবাজির মতো এসব পণ্যের দরপতন ঘটেছে। অর্থনীতিবিদ ও বাজার পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এসব ঘটনা থেকে খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের
গ্যাস সংকটের পাশাপাশি লাগামছাড়া লোডশেডিংয়ে শিল্পকারখানায় উৎপাদনেও ধস নেমেছে। রপ্তানি পণ্যের সরবরাহ বাধাগ্রস্ত, বিদেশি ক্রেতা হারানো ও জরিমানার আশঙ্কা করছেন শিল্প মালিকরা। লোডশেডিংয়ের সময় যাঁরা নিজস্ব জেনারেটরে কারখানা চালাচ্ছেন, তাঁদের
সামষ্টিক অর্থনীতিকে সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে ডলার সংকট। ফলে টানা দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে মুদ্রাবাজারে বিরাজ করছে চরম বিশৃঙ্খলা। গত বছরের জুনের প্রথম সপ্তাহে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৯৩-৯৫
গত এক দশকের বেশি সময়ের মধ্যে গত মে মাসের মতো মূল্যস্ফীতির এত চাপে পড়েনি সাধারণ মানুষ। গত মাসে সার্বিকভাবে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ, যা গত ১৩৪ মাস
ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় খেলাপি ঋণ বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত হারে। খেলাপির কারণে প্রভিশন খাতে আটকে গেছে বিপুল অঙ্কের টাকা। এ টাকা থেকে কোনো আয় হচ্ছে না। বেড়ে গেছে অকার্যকর ঋণ। এতে
করযোগ্য আয় না থাকলেও বাজেটে ন্যূনতম ২ হাজার টাকা কর আরোপের প্রস্তাব নিয়ে কয়েক দিন বেশ আলোচনা-সমালোচনা চলছে। অনেকে বলছেন, যার করযোগ্য আয় নেই, তার কাছ থেকে কর নেওয়া অন্যায্য।