বাংলাদেশকে ২২৫ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বব্যাংক। আঞ্চলিক বাণিজ্য ও যোগাযোগ, দুর্যোগ প্রস্তুতি ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনার পাঁচটি উন্নয়ন প্রকল্পে এ ঋণ দেয়া হবে। স্থানীয় সময় সোমবার বিশ্বব্যাংকের
The World Bank (WB) has agreed to provide a loan of 2.25 billion US dollars to Bangladesh for its five development schemes on regional trade and connectivity, disaster preparedness and
The World Bank (WB) has agreed to provide a loan of 2.25 billion US dollars to Bangladesh for its five development schemes on regional trade and connectivity, disaster preparedness and
চাইলেই আর বাণিজ্য সংগঠন করা যাবে না। এ জন্য অনেক কঠিন শর্ত পূরণ করতে হবে। কারণ, নতুন বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা এভাবেই করা হচ্ছে। এতে কঠিন শর্ত থাকছে, যা পূরণ করে
চলতি সপ্তাহান্তেই ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংক বিক্রি করে দিতে চায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। প্রায় ছয়টি ব্যাংক এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি কেনার জন্য দর দেবে বলে জানা যাচ্ছে। এর আগে আরও দুটি
ঈদের আগে বেড়ে যাওয়া ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস ও সবজির দাম গতকাল পর্যন্ত কমেনি। বরং ঈদের পরে কয়েক দিনে নতুন করে বেড়েছে আলু ও পিঁয়াজের দাম। পাশাপাশি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে নানা
বৈশ্বিক বিরূপ পরিস্থিতির কারণে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে দেশের রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এটি মোকাবেলায় এ খাতকে সরকার ঘোষিত রফতানি তহবিল সুবিধা দেয়া হচ্ছে। তবে এ সুবিধা প্রাপ্তির পথ কঠিন করা হচ্ছে। রফতানি পণ্যের মূল্য প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে না পারার পরও সুবিধা আদায়ের প্রবণতা বন্ধে কঠোর হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রফতানি হওয়া পণ্যের মূল্য প্রত্যাবাসনে সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন এর সর্বশেষ উদাহরণ। সেখানে বলা হয়েছে, রফতানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে ঋণ নিয়ে পণ্য রফতানি করা হলেও মূল্য প্রত্যাবাসন হয়নি। এ পরিস্থিতিতে ঋণগ্রহীতা আবার রফতানি সহায়ক প্রাক-অর্থায়ন তহবিল (ইএফপিএফ) থেকে ঋণের আবেদন করেছেন। এ সুযোগ নেয়ার অভিপ্রায়কে তহবিলসংক্রান্ত নীতিমালা লঙ্ঘন মনে করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, ইএফপিএফ পরিচালনার নীতিমালা অনুযায়ী, ঋণ সুবিধা গ্রহণকারী কোনো গ্রাহক নির্ধারিত রফতানির বিপরীতে রফতানি মূল্য অপ্রত্যাবাসিত (মেয়াদোত্তীর্ণ বা ওভারডিউ এক্সপোর্ট বিল) থাকলে সংশ্লিষ্ট রফতানিকারক এ তহবিলের আওতায় নতুনভাবে কোনো ঋণ সুবিধা পাওয়ার যোগ্য হবেন না। এ সত্ত্বেও ইডিএফ থেকে ঋণ নিয়ে রফতানি করা পণ্যের মূল্য অপ্রত্যাবাসিত থাকার পরও ইএফপিএফ থেকে ঋণ গ্রহণের সুযোগ নেয়া হচ্ছে বলে নিয়ন্ত্রক সংস্থার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে জানিয়েছেন, মোটাদাগে সার্কুলারের মাধ্যমে রফতানি মূল্য প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করার দিকে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে সার্কুলারের গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো
কোনো ব্যাংক তার বিতরণকৃত মোট ঋণের কত শতাংশ অর্থ বড় গ্রাহকদের দিতে পারবে, তা ব্যাংক কোম্পানি আইন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রীতিনীতিতে স্পষ্ট করা আছে। ব্যাংককে অল্প কিছু গ্রাহকের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ার হাত থেকে রক্ষা করতেই এমন বিধান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। যদিও খোদ রাষ্ট্রায়ত্ত প্রধান চার ব্যাংক—সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালীতে বিধানটির প্রতিপালন হয়নি। বরং এ চার ব্যাংকের সবক’টিরই ঋণ পোর্টফোলিওতে বড় গ্রাহকদের দেয়া ঋণের সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ও জনতা ব্যাংক তার ঋণ পোর্টফোলিওর ৩৪ শতাংশ পর্যন্ত বড় ঋণ দিতে পারে। যদিও গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের মোট বিতরণকৃত ঋণের ৪৯ শতাংশই ছিল বড়দের কাছে। আর বড় গ্রাহকদের কাছে গেছে জনতা ব্যাংকের ঋণ পোর্টফোলিওর ৬৯ শতাংশ অর্থ। রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকও বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘন করেছে। অগ্রণী ব্যাংকের ঋণ পোর্টফোলিওর ৩৬ শতাংশ অর্থ নিয়েছেন বড় গ্রাহকরা। যদিও এক্ষেত্রে ব্যাংকটির বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা হলো পোর্টফোলিওর ৩০ শতাংশ। রূপালী ব্যাংকের বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ৩৪ শতাংশ হলেও ব্যাংকটি এরই মধ্যে ৩৬ শতাংশ অর্থ বড়দের দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ বড় গ্রাহকদের কাছে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ার এ চিত্র উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড়দের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে যাওয়ার ঘটনাটি রাতারাতি হয়নি। বরং বছরের পর বছর ধরেই এ প্রক্রিয়া চলছে। বিশেষ করে গত ১০-১২ বছরে এটি অনেক বেশি ত্বরান্বিত হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মালিকানা ও পরিচালনা পর্ষদের নিয়ন্ত্রণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের হাতে। ব্যাংকগুলোর পর্ষদে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিও রয়েছেন। তার পরও বড়দের কাছে ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ার বিষয়টি ঠেকানো সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রায়ত্ত এ চার ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান তিনজন শীর্ষ নির্বাহী বণিক বার্তাকে বলেছেন, অনেক ক্ষেত্রে দেশের ক্ষমতাবানদের নির্দেশনার ভিত্তিতে প্রভাবশালীদের ঋণ দিতে হয়েছে। তবে তাদের কেউই
কোনো ব্যাংক তার বিতরণকৃত মোট ঋণের কত শতাংশ অর্থ বড় গ্রাহকদের দিতে পারবে, তা ব্যাংক কোম্পানি আইন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রীতিনীতিতে স্পষ্ট করা আছে। ব্যাংককে অল্প কিছু গ্রাহকের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ার হাত থেকে রক্ষা করতেই এমন বিধান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। যদিও খোদ রাষ্ট্রায়ত্ত প্রধান চার ব্যাংক—সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালীতে বিধানটির প্রতিপালন হয়নি। বরং এ চার ব্যাংকের সবক’টিরই ঋণ পোর্টফোলিওতে বড় গ্রাহকদের দেয়া ঋণের সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ও জনতা ব্যাংক তার ঋণ পোর্টফোলিওর ৩৪ শতাংশ পর্যন্ত বড় ঋণ দিতে পারে। যদিও গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের মোট বিতরণকৃত ঋণের ৪৯ শতাংশই ছিল বড়দের কাছে। আর বড় গ্রাহকদের কাছে গেছে জনতা ব্যাংকের ঋণ পোর্টফোলিওর ৬৯ শতাংশ অর্থ। রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকও বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘন করেছে। অগ্রণী ব্যাংকের ঋণ পোর্টফোলিওর ৩৬ শতাংশ অর্থ নিয়েছেন বড় গ্রাহকরা। যদিও এক্ষেত্রে ব্যাংকটির বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা হলো পোর্টফোলিওর ৩০ শতাংশ। রূপালী ব্যাংকের বড় ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ৩৪ শতাংশ হলেও ব্যাংকটি এরই মধ্যে ৩৬ শতাংশ অর্থ বড়দের দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ বড় গ্রাহকদের কাছে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ার এ চিত্র উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড়দের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে যাওয়ার ঘটনাটি রাতারাতি হয়নি। বরং বছরের পর বছর ধরেই এ প্রক্রিয়া চলছে। বিশেষ করে গত ১০-১২ বছরে এটি অনেক বেশি ত্বরান্বিত হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মালিকানা ও পরিচালনা পর্ষদের নিয়ন্ত্রণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের হাতে। ব্যাংকগুলোর পর্ষদে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিও রয়েছেন। তার পরও বড়দের কাছে ঋণ কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ার বিষয়টি ঠেকানো সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রায়ত্ত এ চার ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান তিনজন শীর্ষ নির্বাহী বণিক বার্তাকে বলেছেন, অনেক ক্ষেত্রে দেশের ক্ষমতাবানদের নির্দেশনার ভিত্তিতে প্রভাবশালীদের ঋণ দিতে হয়েছে। তবে তাদের কেউই
https://www.dainikbangla.com.bd/business/19979বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত প্রতিবেদন দ্য লজিস্টিক পারফরম্যান্স ইনডেক্স (এলপিআই) বা পণ্য পরিবহন সহজীকরণ সূচকে ১২ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশের এলপিআই র্যাংক ছিল ১০০তম। আর ২০২৩ সালে এলপিআই