আমদানির তুলনায় রপ্তানি এবং প্রবাসী আয় উল্লেখযোগ্য হারে না বাড়ায় গত বছর দেশে ডলারের যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা সহসা কাটছে না। সংকটের সুযোগে অনেক ব্যাংক বাড়তি দামে ডলার কেনাবেচা
আসছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বৈদেশিক ঋণের চাপ কমানোর পরিকল্পনা করছে সরকার। এমনিতেই ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণের পর বৈদেশিক সাহায্য ও ঋণসুবিধা সীমিত হয়ে আসবে বাংলাদেশের। আসন্ন
ঘোষণার চেয়ে বেশি দামে কিনছে ডলার। তথ্য গোপন করে সেই ডলার আরও চড়া দামে বিক্রি করছে। নির্দেশনা অমান্য করে আগ্রাসিভাবে ডলার কেনাবেচার কারণে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা
দেশের ব্যাংক খাতে ডলারের সর্বোচ্চ বিনিময় হার ১০৭ টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদিত এ দরেই বিদেশী এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো থেকে রেমিট্যান্স কিনছে দেশের ব্যাংকগুলো। তবে ডলারের অনুমোদিত এ দরের বাইরেও দেশে আরো দুই বাজারে ভিন্ন দরে ডলার লেনদেন হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেশের মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলোতে (কার্ব মার্কেট) প্রতি ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১৩-১১৪ টাকায়। আর হুন্ডির বাজারে প্রতি ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১৯ টাকারও বেশি দরে। অবৈধ পথে বিদেশে অর্থ পাঠাতে হুন্ডির বাজার এখন বেশ জমজমাট বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ডলার সংকটের কারণে গত বছরের জুন থেকে আমদানি নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এক্ষেত্রে ঋণপত্র (এলসি) খোলায় কড়াকড়ি আরোপের পাশাপাশি এলসি মূল্য বড় হলে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদনের শর্তও বেঁধে দেয়া হয়। অনুসন্ধানের তথ্য বলছে, এলসি খোলায় শর্তারোপের পর থেকে হুন্ডির বাজার আরো বেশি সম্প্রসারিত হয়েছে। হুন্ডি তত্পরতায় ব্যবহূত হচ্ছে অনুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো। আবার প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তিও হুন্ডির মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা রাখছেন। এক্ষেত্রে কিছু ব্যাংকের পরিচালক ও ব্যাংকারও জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাঠানোর অংকের ওপর নির্ভর করে ডলারের দর। অর্থের পরিমাণ বেশি হলে ডলারের দরও বেশি হয়। দেশ থেকে বড় অংকের অর্থ পাচারের তত্পরতা চললে হুন্ডির বাজারে এর প্রভাব পড়ছে। গত কয়েক মাসে হুন্ডির বাজারে প্রতি ডলারের দর ১২০-১২৫ টাকা পর্যন্তও উঠে গিয়েছিল। একটি বেসরকারি ব্যাংকের শীর্ষপর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমার ছোট ভাই পড়ালেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। গত ডিসেম্বরে হঠাৎ করেই তার ৫ হাজার ডলার দরকার পড়ে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আগামী বাজেটে মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীলতায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এছাড়া ভর্তুকিতে মাত্রারিক্ত ব্যয়ের ব্যাপারেও সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি জোর
Inward remittance flow to Bangladesh witnessed a seven-month high in March as expatriate Bangladeshis sent a remarkable amount of greenback worth around $2.02 billion to their near and dear ones
ডলারের মানের তারতম্য ও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কমিশন আরোপিত ক্রমবর্ধমান সুদ হারের মধ্যে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে। পাশাপাশি গত নভেম্বরের পর বেঞ্চমার্ক সবচেয়ে দুর্বল অবস্থার দিকে যাচ্ছে। খবর রয়টার্স। আন্তর্জাতিক
রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম এক টাকা বাড়িয়ে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি ডলারের বিপরীতে ১০৫ টাকা পাবেন রপ্তানিকারকরা। এতদিন তা ছিল ১০৪ টাকা। নতুন এ দাম আগামী ১লা এপ্রিল
সম্প্রতি সময়ে দেশের ইতিহাসে মুরগির সর্বোচ্চ দাম হয়েছিল। তবে সরকারের হস্তক্ষেপে গত দুই দিন আগে প্রায় ৯০ টাকা কমেছিল। আগের চেয়ে আজ আবার প্রতি কেজি ২৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি
ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধনের উদ্যোগ কিছুটা হলেও ইতিবাচক। তবে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করার মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি। ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধনের উদ্যোগ বিষয়ে