রুকনুজ্জামান অঞ্জন সুকুমার রায়ের একটি কবিতা আছে যেখানে শহুরে এক বাবু মশাই নৌকায় চেপে মাঝির জীবন কতটা মিছে অহংকারের সঙ্গে তা-ই বলছিলেন। ঝড় ওঠার পর যখন নৌকা ডুবুডুবু; সাঁতার না
সানাউল হক সানী চটকদার অফার, নিবন্ধন করলেই বেকারত্ব শেষ। এরপর বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখা, লাইক দেওয়া আর অন্যকে কোম্পানির সদস্য হিসেবে নিবন্ধন করতে পারলেই মিলবে টাকা। প্রথম দিকে নিবন্ধন ফি কম
টাকা আত্মসাৎ, বিদেশে পাচার, গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণায় কিছুদিন ধরে সরগরম ইভ্যালির নাম। এবার ই-অরেঞ্জ ও ধামাকার মতো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উঠতে শুরু করেছে একই ধরনের অভিযোগ। ই-অরেঞ্জের প্রতারণায় সর্বস্বান্ত হয়েছেন
ডাবল ভাউচার, সিগনেচার কার্ড ও বিগ বিলিয়ন রিটার্নস—এ রকম চটকদার অফারে অস্বাভাবিক মূল্যছাড়ের ফাঁদে ফেলে হাজার হাজার গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা করছে কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বাস্তবে এদের কেউ কেউ মাত্র
নিজস্ব প্রতিবেদক আবেদনে বলা হয়েছে, ই–অরেঞ্জ তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পণ্য বা টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে বারবার। আর তা বারবারই ভঙ্গ করছে। পরের প্রতিশ্রুতিগুলো দিতে হবে ভুক্তভোগী গ্রাহকদের সামনাসামনি
গ্রাহকের পণ্য অথবা পরিশোধ করা অগ্রিম অর্থ ফেরত না দেওয়ায় দেশীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে দায়ের করা অর্থ আত্মসাত মামলায় দুই মালিককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত । প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে দায়ের করা
নিজস্ব প্রতিবেদক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), চেয়ারম্যানসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের শিগগিরই তলবি নোটিস পাঠাবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাদের অর্থ আত্মসাৎ, মানি লন্ডারিং, দুর্নীতি, অনিয়ম ও গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণার
নিজস্ব প্রতিবেদক ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল বা ভিওআইপির চোরাকারবার সরকারের রাজস্ব ফাঁকির অন্যতম মাধ্যম হিসেবে এখনো সচল। দায়িত্বশীলদের চোখে ধুলা দিয়ে এই ব্যবসায় ভর করে শত শত কোটি টাকা চলে
দেশে আইপি টিভির (ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশন) নামে তৎপর স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্ষমতাসীন অনেক প্রভাবশালীর সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক তৈরি করে তাদের অনেকেই স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স নেওয়ারও পাঁয়তারা করছেন। তবে ইতিমধ্যে তাদের অনেকে