1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ডলারের বাজার আবার অস্থির Govt grants 10-year tax holiday for renewable energy firms Mobile surveillance used in pinpointing victims’ location: Commission গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির পরিকল্পনায় ডিসেম্বর ২০২৫ ভোটার তালিকায় ত্রুটি নেই দাবি ইসির সরকারের এক পক্ষ ২০২৬-এর এপ্রিলে, বিএনপিসহ সমমনারা চায় ২০২৫-এর জুনের মধ্যে ভোট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ২০২৫-এর মধ্যেই নির্বাচন চায় বিএনপি ও বিভিন্ন দল লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা ফের আন্দোলনে নামছে বিএনপি দ্রুত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি, চলছে নির্বাচনি প্রস্তুতি

যে গ্রামে ৪০০ বছর কোনো শিশু জন্ম নেয়নি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৪ জুন, ২০২১
  • ১৬২ বার দেখা হয়েছে

বাস্তবে এই ধরনের ঘটনা ভয়ঙ্কর। কারণ এ সকল ঘটনা মানবজাতির বিকাশকে স্তব্ধ করে রাখে। একটি গ্রামে যেখানে এত লোক বাস করে সেখানে প্রতিটি পরিবারেই অন্তত একটি করে শিশু থাকার কথা। কিন্তু সেই গ্রামে অন্তত ৪০০ বছর ধরে কোনো শিশুর কোলাহল শুনতে পাওয়া যায়নি। খবর কলকাতা টুয়েন্টিফোরের।

ভারতে এমন একটি গ্রাম রয়েছে যেখানে অদ্ভুত প্রথা রয়েছে যা বাস্তবে ভয়ঙ্কর এবং সমাজবিরুদ্ধ। ভারতের মধ্যপ্রদেশে এই গ্রাম দেখতে পাবেন। গ্রামটির নাম শঙ্ক শ্যাম জি। এই গ্রামে কোন সন্তানের জন্ম হতে দেওয়া যায় না। সন্তানসম্ভবা সকল মহিলারাই এই রীতিই মেনে চলে আসছেন।

আসলে গ্রামের মহিলারা সন্তান প্রসব করেন কিন্তু সেসব বাচ্চার জন্ম গ্রামের ত্রিসীমানায় হয় না। কোন সন্তান জন্ম নিলে তা জন্মায় গ্রামের সীমানার বাইরে। সেখানেই তার যাবতীয় যত্ন নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন সেখানে হাসপাতাল থাকলেও আগে যখন গ্রামের বাইরে সন্তান প্রসব করানো হতো সেই সময় হাসপাতালের প্রচলন ছিল না।

তবে তখনো এই রীতিই মেনে চলতো তারা। কিন্তু কেন এই কঠোর নিয়ম সেখানে পালিত হয়? গ্রামের প্রবীণ বাসিন্দারা বলেন যে, ষোড়শ শতক থেকেই সেখানে তারা এই নিয়ম মেনে চলছেন। গ্রামবাসীরা মনে করেন এই গ্রামে সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ রয়েছে।

তাই গ্রামের সীমানার মধ্যে কোন শিশু জন্ম নিলে হয় সেই শিশুটির কোন শারীরিক ক্ষতি হবে আর নয় শিশুটির মায়ের মৃত্যু হবে। শিশুটি বিকলাঙ্গ হয়েও জন্ম নিতে পারে। তারা বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে ষোড়শ শতকে একটি মন্দির নির্মাণ করা হয়েছিল। তখন সেই মন্দিরের কাছাকাছি এক মহিলা গম ভাঙতে শুরু করেন। সেই আওয়াজে ক্ষুব্ধ হন স্বয়ং ঈশ্বর।

তারপর থেকেই সন্তান সংক্রান্ত সেই অভিশাপে অভিশপ্ত এই গ্রাম। অভিশাপ ছিল এটাই যে সেই গ্রামে আর কোন মহিলা সন্তানের জন্ম দিতে পারবে না। অনেকেই এই প্রথার বিরুদ্ধে গিয়ে ফল পেয়েছেন এমনটাই বলছেন বাসিন্দারা। সেক্ষেত্রে হয় মৃত সন্তান প্রসব করেছেন মহিলা কিংবা প্রসব করতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

তবে অভিশাপের পাশাপাশি গ্রামে একটি আশীর্বাদ রয়েছে। গ্রামে কোন ব্যক্তি কোন ধরনের নেশায় আসক্ত নন। ফলে অন্য সমস্ত গ্রামে যে কারণে বেশিরভাগ পরিবারের মধ্যে ঝামেলা এবং মনোমালিন্য হয় এখানে তেমন কিছুই হয় না।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com