1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

যে গ্রামে ৪০০ বছর কোনো শিশু জন্ম নেয়নি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৪ জুন, ২০২১
  • ২৩৪ বার দেখা হয়েছে

বাস্তবে এই ধরনের ঘটনা ভয়ঙ্কর। কারণ এ সকল ঘটনা মানবজাতির বিকাশকে স্তব্ধ করে রাখে। একটি গ্রামে যেখানে এত লোক বাস করে সেখানে প্রতিটি পরিবারেই অন্তত একটি করে শিশু থাকার কথা। কিন্তু সেই গ্রামে অন্তত ৪০০ বছর ধরে কোনো শিশুর কোলাহল শুনতে পাওয়া যায়নি। খবর কলকাতা টুয়েন্টিফোরের।

ভারতে এমন একটি গ্রাম রয়েছে যেখানে অদ্ভুত প্রথা রয়েছে যা বাস্তবে ভয়ঙ্কর এবং সমাজবিরুদ্ধ। ভারতের মধ্যপ্রদেশে এই গ্রাম দেখতে পাবেন। গ্রামটির নাম শঙ্ক শ্যাম জি। এই গ্রামে কোন সন্তানের জন্ম হতে দেওয়া যায় না। সন্তানসম্ভবা সকল মহিলারাই এই রীতিই মেনে চলে আসছেন।

আসলে গ্রামের মহিলারা সন্তান প্রসব করেন কিন্তু সেসব বাচ্চার জন্ম গ্রামের ত্রিসীমানায় হয় না। কোন সন্তান জন্ম নিলে তা জন্মায় গ্রামের সীমানার বাইরে। সেখানেই তার যাবতীয় যত্ন নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন সেখানে হাসপাতাল থাকলেও আগে যখন গ্রামের বাইরে সন্তান প্রসব করানো হতো সেই সময় হাসপাতালের প্রচলন ছিল না।

তবে তখনো এই রীতিই মেনে চলতো তারা। কিন্তু কেন এই কঠোর নিয়ম সেখানে পালিত হয়? গ্রামের প্রবীণ বাসিন্দারা বলেন যে, ষোড়শ শতক থেকেই সেখানে তারা এই নিয়ম মেনে চলছেন। গ্রামবাসীরা মনে করেন এই গ্রামে সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ রয়েছে।

তাই গ্রামের সীমানার মধ্যে কোন শিশু জন্ম নিলে হয় সেই শিশুটির কোন শারীরিক ক্ষতি হবে আর নয় শিশুটির মায়ের মৃত্যু হবে। শিশুটি বিকলাঙ্গ হয়েও জন্ম নিতে পারে। তারা বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে ষোড়শ শতকে একটি মন্দির নির্মাণ করা হয়েছিল। তখন সেই মন্দিরের কাছাকাছি এক মহিলা গম ভাঙতে শুরু করেন। সেই আওয়াজে ক্ষুব্ধ হন স্বয়ং ঈশ্বর।

তারপর থেকেই সন্তান সংক্রান্ত সেই অভিশাপে অভিশপ্ত এই গ্রাম। অভিশাপ ছিল এটাই যে সেই গ্রামে আর কোন মহিলা সন্তানের জন্ম দিতে পারবে না। অনেকেই এই প্রথার বিরুদ্ধে গিয়ে ফল পেয়েছেন এমনটাই বলছেন বাসিন্দারা। সেক্ষেত্রে হয় মৃত সন্তান প্রসব করেছেন মহিলা কিংবা প্রসব করতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

তবে অভিশাপের পাশাপাশি গ্রামে একটি আশীর্বাদ রয়েছে। গ্রামে কোন ব্যক্তি কোন ধরনের নেশায় আসক্ত নন। ফলে অন্য সমস্ত গ্রামে যে কারণে বেশিরভাগ পরিবারের মধ্যে ঝামেলা এবং মনোমালিন্য হয় এখানে তেমন কিছুই হয় না।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com