ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর লাপাত্তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের নিবন্ধিত দলগুলো। জনশূন্য এসব দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এখন ধ্বংসস্তূপ। পোড়া এ ভবন পরিণত হয়েছে ভাসমান মাদকসেবী ও পথশিশুদের আড্ডাস্থলে। ভাড়া না দিয়ে অফিস ছেড়ে পালিয়েছেন গণতন্ত্রী পার্টির নেতারা। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাগজপত্রে ঠিকানা থাকলেও বাস্তবে সে ঠিকানায় অফিস নেই তরিকত ফেডারেশনের। তালা ঝুলছে অন্য দলগুলোর অফিসেও। দীর্ঘদিনের ভাড়া বাকি রেখেই কেন্দ্রীয় অফিস ছেড়ে লাপাত্তা হয়েছেন গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতারা। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দলটির কেন্দ্রীয় অফিস হিসেবে ৬ পুরানা পল্টন, ইশরাত টাওয়ারের দশম তলায় লেখা রয়েছে। কিন্তু রবিবার সরেজমিনে গিয়ে এ ঠিকানায় কোনো পার্টি অফিস খুঁজে পাওয়া যায়নি। এমনকি পাশের ইউনিটের কেউ বলতেও পারছেন না এ ঠিকানায় পার্টির অফিস থাকার কথা। পরে ইশরাত টাওয়ার কর্তৃপক্ষের কাছে খবর নিয়ে জানা গেছে পার্টি অফিস থাকার কথা।বিস্তারিত