1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
‘১০ লাখ টাকা লাভ করলা, ১০ টাকার জিলাপি খাওয়াইলা না’ অডিও ফাঁসের পর ওসি প্রত্যাহার তিন এমপির মদদে ‘ফকির’ ধনী ফকির গ্রুপের দুর্নীতি মজুদ করছেন ব্যবসায়ীরা, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি বিশ্বাস ভঙ্গের মামলায় জাকারবার্গের বিচার শুরু ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মালিকানা হাতছাড়া হতে পারে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৭ শতাংশের নিচে মিরপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির কর্মীদের ওপর হামলা, বিক্ষোভ লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ Jamaat ameer meets Khaleda Zia in London বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ দৃষ্টি আজ যমুনায়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে হবে বৈঠক, সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে পরবর্তী পদক্ষেপ আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা খাল সচল করতে জোর দুই সিটির

শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৭ বার দেখা হয়েছে

সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণ ১০ লাখ ২০ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। বিদেশি ঋণ ১০ লাখ ১৩ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা বা ৮ হাজার ৪৪৪ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। ব্যাংক খাতে সম্ভাব্য খেলাপি ঋণের পরিমাণ সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকা। ঋণের সুদহার কয়েক দফা বেড়ে ১৫ শতাংশের বেশি। কার্যকর ব্যবস্থাপনা কৌশলের অভাবে শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণ খাতে। এখনই পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারলে আগামীতে আরও কঠিন সংকটের মধ্যে পড়তে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। তাঁদের মতে, ঋণ শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে সরকার যে নীতিমালা করেছে, তাতে ব্যবসায়ীরা বাধ্য হচ্ছেন খেলাপি হতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতিমালায় ব্যবসায়ীদের ব্যাংক সহায়তার পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে ব্যবসার অনুকূল পরিবেশও পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীরা বাধ্য হচ্ছেন ঋণখেলাপি হতে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে সরকারের ঋণের পরিমাণ ছিল ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ছিল ১০ লাখ ২০ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। বিদেশি ঋণ ছিল ৮ লাখ ১২ হাজার ৭৭ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সরকারের ঋণ বেড়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ২৫১ কোটি টাকা। বিশ্লেষকরা বলছেন, ধারাবাহিকভাবে দেশের ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ। যার বড় একটি অংশ পাচার হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক ঋণের স্থিতি ছিল ১৬ লাখ ৮২ হাজার ৮২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত মোট ঋণের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। গত জুন মাস শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। ওই সময় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশই এখন খেলাপি হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। তবে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেনের দেওয়া তথ্যমতে, গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছরের মার্চ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ব্যাংক ঋণের মান নির্ধারণে আবারও আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সিদ্ধান্ত মোতাবেক, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কোনো ঋণ পরিশোধ না করলে তা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com