বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। ২০০৯ সালে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের আকার প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা থাকলেও এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৩১
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) খুশি করতে গিয়ে চরম ক্ষতির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে দেশের স্বনামধন্য শিল্পোদ্যোক্তাদের। রোববার ঘোষিত মুদ্রানীতিতে সরকারের এমন বৈরী আচরণ আরও স্পষ্ট হয়েছে। কেননা ঋণের সুদের হার
কভিড-১৯ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের আগেই বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনে বড় সফলতা পেয়েছে। ২০০০ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪৮.৯ শতাংশ, ২০১৯ সালে তা ২০.৫ শতাংশে নেমে আসে। তবে এখনো অনেক
ব্যবসায়ী ও ব্যাংকমালিকদের দাবির মুখে চালু হওয়া ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা থেকে বেরিয়ে এল বাংলাদেশ। সুদহার নির্ধারণে নতুন নিয়ম চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নিয়মে সব ধরনের ব্যাংকঋণের সুদহার বাড়ছে।
বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারির ‘মূলহোতা’ শেখ আবদুল হাই বাচ্চু দেশেই আছেন। ব্যাংকটির সাবেক এ চেয়ারম্যানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রবিবার কমিশনের এক কর্মকর্তা
ঋণখেলাপি হলে গ্রহীতার জামানতের ‘অস্থাবর সম্পত্তি’ বাজেয়াপ্ত হবে। এছাড়া অস্থাবর সস্পত্তি পুনর্দখলও নেওয়া যাবে। খেলাপির হিসাব নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ ও দখলে থাকা জামানত, হেফাজত ও সংরক্ষণ করবে ঋণদানকারী
ডলার–সংকটে দেশের আর্থিক হিসাব পুরো এলোমেলো হয়ে গেছে। বৈদেশিক মুদ্রায় আয়ের তুলনায় ব্যয় বেড়েছে অনেক বেশি। এতেই আর্থিক হিসাবে দেখা দিয়েছে বড় ঘাটতি। গত এক যুগের মধ্যে এটাই প্রথম ও
পুরোপুরি প্রযুক্তি নির্ভর ডিজিটাল ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ব্যাংকের কোনো শাখা, উপশাখা, এটিএম বুথ বা সশরীরে লেনদেনের কোনো ব্যবস্থা থাকবে না। প্রচলিত ব্যাংকগুলোতে এখনো
চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে মোট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫২ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ৪ হাজার ২৬৩ কোটি মার্কিন ডলার আয় এসেছে শুধু তৈরি পোশাক থেকে। বাকি
রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংকের শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির কাছে পাওনা ৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। নগদ আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৩৩৫ কোটি টাকা। খেলাপিরা দিয়েছে মাত্র ৯ কোটি টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার ৩ শতাংশ।