নিজস্ব প্রতিবেদক নিয়ন্ত্রণ সত্ত্বেও গত বছরের জুলাইয়ে দেশের ব্যাংকগুলোয় পণ্য আমদানি ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছিল ৬ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন বা ৬৩৫ কোটি ডলারের। কিন্তু চলতি বছরের জুলাইয়ে ব্যাংকগুলো মাত্র ৪৩৭
স্টাফ রিপোর্টার‘সিন্ডিকেট’ আছে না নেই নিয়ে সরকারের দায়িত্বশীলদের বিতর্কের মধ্যেই প্রতিদিনই হু হু করে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। চড়া মূল্যের কারণে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ নি¤œ ও সীমিত আয়ের মানুষ। গত
বাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম শুধু বাড়ছেই। দ্রব্যমূল্যের চড়া বাজারে টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত। সেখানে খেই হারিয়ে ফেলছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে মোটা চাল, অ্যাংকর ডাল, খোলা সয়াবিন
অর্থনৈতিক প্রতিবেদক দীর্ঘদিন ধরেই নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি নেই। বাজারে মোটা চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ ও সবজির বাড়তি দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চাল
গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানির নামে নতুন করে নিবন্ধন দেওয়া না হলেও গোপনে গোপনে বেশ কয়েকটি কোম্পানি প্রতারণামূলক এই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
সারা দেশে অর্থনৈতিক শুমারি হবে। এ জন্য ৫৭৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গত মঙ্গলবার পাস করা হয়েছে। কিন্তু কিছু খাতে অস্বাভাবিক বরাদ্দ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সে জন্য প্রকল্পটি আবার
বাংলাদেশে শহর এলাকায় ডেঙ্গুর মত মশাবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণসহ নাগরিকদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে ২০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক। বুধবার বিশ্ব ব্যাংকের বোর্ড সভায় এই ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে
সরকার যখন আমদানি ব্যয়ের রাশ টেনে ডলার খরচে কৃচ্ছ্রসাধন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সুযোগে ব্যবসায়ীদের মধ্যে একটি স্বার্থান্বেষী মহল দ্রব্য মূল্যের দাম বাড়াচ্ছে। যে কারণে সরকারের কঠোর মনিটরিংয়ের পরও একেক
ইতিহাসে আর্থিক হিসাবের সর্বোচ্চ ঘাটতি নিয়ে একটি অর্থবছর শেষ করেছে বাংলাদেশ। অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রার আয় ও ব্যয়ে সবচেয়ে বেশি পার্থক্য ছিল বিগত ২০২২-২৩ অর্থবছরেই। এ কারণেই বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা
বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি তাদের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। অন্যদিকে, আগের চেয়ে অনেক বেশি মানুষ বলেছেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভুল পথে যাচ্ছে। দেশের মানুষের এই মতামত উঠে