1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নির্বাচন ইস্যুতে ভারতের নসিহত অগ্রহণযোগ্য: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের দেখামাত্র গ্রেপ্তারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সুদানের কর্দোফানে ড্রোন হামলায় শতাধিক বেসামরিক নিহত, সংঘাতের তীব্রতা বাড়ছে টেলিভিশন নির্বাচনি অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত আক্রমণ নিষিদ্ধের নির্দেশ দিলো ইসি শাবনূরের জন্মদিনে ‘দুই নয়নের আলো’-র স্মরণ ডেঙ্গু আক্রান্তদের হাসপাতালে ভর্তি বৃদ্ধি, সাম্প্রতিক ২৪ ঘণ্টায় কোন মৃত্যু নেই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ২২৫ রানের সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল আসছে, আরও অন্যান্য দেশ থেকেও প্রস্তাবনা এসেছে সচিবালয়ে ভাতা বিতর্কে ১৪ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাময়িক বরখাস্ত দেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ব্যাংকেই ডলারের কালোবাজার

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০২৩
  • ১১৭ বার দেখা হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সুমানা কে. রিমি সম্প্রতি ৫ হাজার ১৫৪ ডলার পাঠান তাঁর ভাইয়ের কাছে। গত ২২ মার্চ সানমান গ্লোবাল এক্সপ্রেস করপোরেশন নামে এক্সচেঞ্জ হাউসের মাধ্যমে ডলার এসেছে ঢাকা ব্যাংকে। প্রতি ডলারে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে ৫ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৫ টাকা দিয়েছে ব্যাংক। এর সঙ্গে সরকারি প্রণোদনার আড়াই শতাংশ হারে আরও ১৪ হাজার ৪৯৫ টাকা দেওয়া হয়েছে। অথচ ব্যাংকটি বাংলাদেশ ব্যাংকে রিপোর্ট করেছে যে তারা প্রতি ডলার কিনেছে ১০৭ টাকা করে।

গত ১৬ মার্চ ন্যাশনাল ব্যাংকে একজন প্রবাসী ৯০ ডলার পাঠান যুক্তরাষ্ট্রের এনইসি মানি ট্রান্সফারের মাধ্যমে। প্রতি ডলার ১১২ টাকা হিসাবে ১০ হাজার ৮০ টাকা দেয় ব্যাংক। আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা বাবদ দেওয়া হয় আরও ৩৩২ টাকা। অথচ প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে সর্বোচ্চ ১০৭ টাকা বিনিময় মূল্য দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সব ব্যাংক। কাগজে-কলমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তেমনই রিপোর্ট করছে। যদিও বাস্তব চিত্র ভিন্ন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, অন্তত ১২টি ব্যাংক আগ্রাসীভাবে বাড়তি দরে ডলার কিনছে। এ তালিকায় সরকারি মালিকানার দুটি ও বেসরকারি খাতের ১০টি ব্যাংকের তথ্য পেয়েছে সমকাল। বাড়তি দরে ডলার কিনে আমদানিকারকদের কাছে ১১৪ থেকে ১১৫ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি করছে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাংকগুলো ১০৭ থেকে ১০৮ টাকার বেশি দেখাচ্ছে না। বাড়তি অংশ কখনও অনানুষ্ঠানিকভাবে সরাসরি এক্সচেঞ্জ হাউসের প্রতিনিধিকে পরিশোধ করছে ব্যাংক। আবার কখনও অতিরিক্ত খরচ ‘অন্যান্য খাতের ব্যয়’ দেখানো হচ্ছে। একইভাবে আমদানিকারক থেকে বাড়তি টাকা নিয়ে তা ‘অন্যান্য খাতের আয়’ হিসেবে সমন্বয় করা হচ্ছে। এভাবে ব্যাংকের ভেতরেই ডলারের একটি কালোবাজার সৃষ্টি হয়েছে। ডলারের দরে কারসাজির বাইরে এলসি খুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনাপত্তি নেওয়াকে কেন্দ্র করে কোনো কোনো শাখার কর্মকর্তা আমদানিকারকদের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন– এমন অভিযোগও পাওয়া গেছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com