1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে শাবানার দীর্ঘ ও প্রভাবশালী পথচলা অল্প সময়ে অভিনয়ে পরিচিতি গড়ে তুলেছেন তটিনী সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে ৩০০ অনুসন্ধান কমিটি গঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ডিএসসু নেতাদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে উত্তরা পশ্চিম থানায় চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাংলা ভাষাভিত্তিক এআই প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই’ ও নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই’ উদ্বোধন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অনুকূল পরিবেশের কথা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সুদানে হামলায় নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী: শোক প্রকাশ নৌপরিবহন উপদেষ্টার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সাজা বাড়াতে প্রসিকিউশনের আপিল ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবকে বাংলাদেশের দীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ধারাবাহিকতা হিসেবে উল্লেখ করলেন মাহফুজ আলম

২ শতাংশ ডাউনপেমেন্টে ঋণ পুনঃতফসিলের যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত করোনার বিপর্যস্ততা এবং পরবর্তীতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মন্দাবস্থায় আরো বিপাকে আবেদনকারীরা তদারকির অভাবে বাস্তবায়ন হয়নি

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩
  • ১১৪ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। ২০০৯ সালে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের আকার প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা থাকলেও এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এই পরিমাণ প্রায় তিন লাখ কোটি টাকা। কারণ সন্দেহজনক ঋণ, আদালতের আদেশে খেলাপি স্থগিতাদেশ থাকা ঋণ, পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন করা ঋণকেও তারা খেলাপি দেখানোর পক্ষে। বর্তমানে দেশের আদালতগুলোতেই খেলাপি ঋণের প্রায় পৌনে এক লাখ মামলা ঝুলে রয়েছে, যাতে এক লাখ ৬৬ হাজার কোটি টাকা আটকে রয়েছে। আর খেলাপি ঋণ দীর্ঘদিন থেকে দেশের ব্যাংকিং খাত তথা সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এমনকি এই ঋণকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের নীরব ঘাতকও বলা হয়ে থাকে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় মেয়াদে নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে এই নীরব ঘাতক দূরীকরণে নজর দেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে বিশেষ সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ইচ্ছাকৃত নয়, নানাবিধ কারণে মন্দ ও ক্ষতি জনিত মানে শ্রেণিকৃত খেলাপি হয়ে যাওয়া এবং ব্যবসা থমকে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে আবার সচল করার উদ্যোগ নেন। চিন্তা ছিল নগদ অর্থ ব্যাংকে আসবে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে, বন্ধ কলকারখানার চাকা সচল হবে এবং বাড়বে কর্মসংস্থান। এ জন্য ২০১৯ সালের মে মাসে জারি করা এক সার্কুলারে বলা হয়, ঋণ খেলাপিরা ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত স্থিতির ওপর মাত্র ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট প্রদান করে ঋণ পুনঃতফসিলের সুযোগ পাবেন। পরবর্তীতে নানা কারণে এই সময় বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। খেলাপি ঋণ নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এ যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত সঠিক তদারকির অভাবে প্রায় ৫ বছরেও সামনে আগায়নি। এমনকি এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পরবর্তীতে অর্থমন্ত্রী, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো ধরনের উদ্যোগও চোখে পড়েনি। এই নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে সবাই সভা-সেমিনারে ব্যস্ত বলে জানিয়েছেন। অথচ এই সুবিধা নেয়ার জন্য যারা অবেদন করেছেন অধিকাংশেরই দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com