1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড: পরিকল্পিত নিধনের ইতিহাস ও জাতীয় ক্ষতি শরিফ ওসমান হাদীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়িতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রীর অংশগ্রহণ কলকাতায় লিওনেল মেসির অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা, প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন মমতা ব্যানার্জি শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ের সম্মুখসারির যোদ্ধা: প্রধান উপদেষ্টা পালমিরায় আইএসআইএসের অতর্কিত হামলায় দুই মার্কিন সেনা ও এক দোভাষী নিহত এল ক্লাসিকোর পর ওসাসুনাকে হারিয়ে লা লিগায় ব্যবধান বাড়াল বার্সেলোনা নতুন চলচ্চিত্রে ব্যস্ততা বাড়ছে অভিনেতা আব্দুন নূর সজলের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সহজ হবে না, ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: তারেক রহমান জরুরি মেরামত ও সংরক্ষণমূলক কাজের জন্য সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় আজ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল্যস্ফীতির হিট ম্যাপ আটা ডিম মাংস ও স্বাস্থ্যসেবায় মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩
  • ১০৫ বার দেখা হয়েছে

দেশে চলতি বছরের মার্চে গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। যদিও ওই সময়ে আটা, ডিম ও মাংসের মতো নিত্যপণ্যের দাম ছিল গড় মূল্যস্ফীতির প্রায় তিন গুণ। আর গড়ের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি মূল্যস্ফীতি ছিল ওষুধসহ স্বাস্থ্যসেবায়। জীবনধারণ কিংবা পুষ্টি গ্রহণের প্রধান খাদ্যপণ্য এবং চিকিৎসার মতো মৌলিক সেবায় অস্বাভাবিক এ মূল্যস্ফীতির তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণে। সম্প্রতি প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এটি তুলে ধরা হয়েছে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হিট ম্যাপটি তৈরি করেছে ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির চিফ ইকোনমিস্ট ইউনিট।

হিট ম্যাপে প্রতিটি পণ্য ও সেবার ভার নির্ধারণ করে মূল্যস্ফীতিতে তার প্রভাব ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, গত মার্চে গম বা আটায় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ২৯ দশমিক ৮ শতাংশ। এর আগের চার মাস অর্থাৎ নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে আটায় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৩০ শতাংশেরও বেশি। যদিও ওই সময় দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ শতাংশের কম। যেমন গত ডিসেম্বরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ থাকলেও আটার ক্ষেত্রে সেটি ছিল ৩৪ দশমিক ৭ শতাংশ। চালের পরে আটাই দেশের প্রধান খাদ্যপণ্য হিসেবে স্বীকৃত।

আটা ছাড়াও অস্বাভাবিক মূল্যস্ফীতি ঘটেছে আমিষের প্রধান উৎস ডিম ও মাংসের ক্ষেত্রে। ২০২২ সালের মার্চে ডিম ও মাংসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। আর চলতি বছরের মার্চে আমিষের এ দুটি উৎসের মূল্যস্ফীতি ২৩ দশমিক ৯ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। খাদ্যপণ্যের মধ্যে মসলায় মূল্যস্ফীতির হার ১৪ দশমিক ৬ শতাংশ। ভোজ্যতেলের মূল্যস্ফীতিও ১২ শতাংশের বেশি। এছাড়া অন্যান্য খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণে তুলে ধরা হয়েছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com