1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নিরাপত্তা নিয়ে পরিবারের উদ্বেগের কথা জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম নির্বাচন অফিস ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা জোরদারে ইসির নির্দেশ যেকোনো মূল্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান তারেক রহমানের নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে ১৪ বছর পর কলকাতায় লিওনেল মেসির আগমন, প্রীতি ম্যাচসহ ব্যস্ত কর্মসূচি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে পানি বণ্টন চুক্তি, সীমান্ত কৃষিতে স্বস্তির আশা কেরানীগঞ্জে জাবালে নূর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, সাত ঘণ্টা পরও নিয়ন্ত্রণে আসেনি শোবিজ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে রূপসজ্জাশিল্পে নতুন পদে মোনালিসার দায়িত্ব গ্রহণ ঢালিউডের শীর্ষ নায়িকাদের ছবিপ্রতি পারিশ্রমিকের বর্তমান চিত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎয়ের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে রাজনৈতিক দলগুলো

বাণিজ্যিক অডিট অধিদপ্তর আমদানি-রপ্তানির আড়ালে ৯ হাজার কোটি টাকা পাচার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৩
  • ১১৩ বার দেখা হয়েছে

পণ্য আমদানি-রপ্তানির আড়ালে প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছে বাণিজ্যিক অডিট অধিদপ্তর। সম্প্রতি গণমাধ্যমে এরকম একটি নথি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সংস্থাটি বলছে, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে কোনো আইনি পদক্ষেপই নেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক।

তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি করেছে, তাদের তদারকি অব্যাহত আছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রায় ৪ বছর ধরে বন্ধ সাভারের রিমিক্স ফুটওয়ার লিমিটেড পণ্য রপ্তানির নামে বিপুল টাকা পাচার করেছে। তল্পিতল্পা গুটিয়ে নেয়ার আগে ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯…এই দুই অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটি হংকং ও চীনে ৪৩৭ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করে। জনতা ব্যাংকের ইমামগঞ্জ শাখার মাধ্যমে এ পণ্য রপ্তানি হলেও কানাকড়ি মূল্য দেশে আসেনি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও মেলেনি কোনও বক্তব্য।

নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, একইভাবে ৩৫৮ কোটি টাকা পাচার করেছে জনতা ব্যাংকেরই আরেক গ্রাহক রূপালী কম্পোজিট লেদারওয়্যার লিমিটেড।

অর্থপাচারের প্রমাণ মিলেছে এসবি এক্সিম বাংলাদেশ, অঞ্জন লেদার কমপ্লেক্স ও ক্রিসেন্ট গ্রুপসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও। তবে পণ্য রপ্তানির আড়ালে মুদ্রা পাচারের বিষয়ে বক্তব্য মেলেনি জনতা ব্যাংক কর্তৃপক্ষের।

দেশে পণ্য জাহাজীকরণের ৪ মাসের মধ্যে রপ্তানি মূল্য প্রত্যাবাসনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু বাণিজ্যিক অডিট অধিদপ্তর বলছে, রপ্তানির আড়ালে পাচার হওয়া এসব অর্থ দেশে আনতে কোনো আইনি পদক্ষেপ নেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি, আমদানি-রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচার রোধে অব্যাহত রয়েছে তদারকি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র সারোয়ার হোসেন জানান, এ বিষয়ে আমাদের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। পরিদর্শন বিভাগ আছে। তারা সবসময় সরেজমিনে যায়। অনিময়ম উদঘাটিত হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।

২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থবছরে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ২৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে একইভাবে পাচার হয়েছে ২৫৭ কোটি টাকা। আর খুলনা ৮৭ কোটি, রংপুর ১১ কোটি এবং বরিশাল থেকে হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। শুধুমাত্র রপ্তানির ক্ষেত্রে নয়, আমদানির মাধ্যমেও অর্থপাচারের একাধিক প্রমাণ মিলেছে। বৈদেশিক মুদ্রা ছাড়করণের পরও দেশে আসেনি প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার পণ্য। অথচ দায়ীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে অনেকটাই উদাসীন বাংলাদেশ ব্যাংক।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com