1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নিরাপত্তা নিয়ে পরিবারের উদ্বেগের কথা জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম নির্বাচন অফিস ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা জোরদারে ইসির নির্দেশ যেকোনো মূল্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান তারেক রহমানের নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে ১৪ বছর পর কলকাতায় লিওনেল মেসির আগমন, প্রীতি ম্যাচসহ ব্যস্ত কর্মসূচি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে পানি বণ্টন চুক্তি, সীমান্ত কৃষিতে স্বস্তির আশা কেরানীগঞ্জে জাবালে নূর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, সাত ঘণ্টা পরও নিয়ন্ত্রণে আসেনি শোবিজ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে রূপসজ্জাশিল্পে নতুন পদে মোনালিসার দায়িত্ব গ্রহণ ঢালিউডের শীর্ষ নায়িকাদের ছবিপ্রতি পারিশ্রমিকের বর্তমান চিত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎয়ের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে রাজনৈতিক দলগুলো

১১ হাজার কোটি টাকা নিয়ে উধাও এমএলএম এমটিএফই

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৩
  • ৯৫ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী এমএলএম ব্যবসা পরিচালনা এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অবৈধ এবং নিষিদ্ধ হলেও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগের নামে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা নিয়ে বন্ধ হয়েছে দুবাই ভিত্তিক এমটিএফই নামক একটি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ অর্থই বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের বলে অভিমত সাইবার বিশ্লেষকদের।

এমটিএফই মাল্টিলেভেল মার্কেটিং বা এমএলএম পঞ্জি মডেলে ব্যবসা করতো। ভারত ও বাংলাদেশ থেকে প্রতিষ্ঠানটিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিনিয়োগকারী ছিল। বিষয়টি নিশ্চিত করেন একাধিক সাইবার বিশ্লেষক এবং সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ।

সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, অনেকদিন থেকেই আমরা এই প্ল্যাটফর্মটি নিয়ে সতর্কতা দিয়ে আসছিলাম। কিন্তু মানুষ লোভের ফাঁদে পড়ে এখানে টাকা দিচ্ছিল। তিন দিন আগে জানতে পারি যে, এখানে যারা টাকা দিচ্ছিলেন তারা আর টাকা উঠাতে পারছিলেন না। আজ পুরোপুরিভাবে এমটিএফই তাদের সিস্টেম বন্ধ করে দিয়েছে।

আরেক সাইবার বিশ্লেষক মাহবুবুর রহমান বলেন, এটা একটা স্ক্যাম। বাংলাদেশে তাদের কোন অফিস নেই, কোন নির্দিষ্ট জনকাঠামো নেই। স্থানীয় কিছু এজেন্টদের দিয়ে তারা মানুষের থেকে টাকা নিতো। তারপর তাদেরকে আবার অন্য বিনিয়োগকারীদের আনতে বলতো। এমএলএম বা পনজি যেভাবে কাজ করে আর কি। ডেসটিনি যেমন গাছ দেখিয়ে টাকা নিয়েছে, এরা ক্রিপ্টোকারেন্সি বলে সাধারণ মানুষদের থেকে টাকা নিয়েছে। বিনিয়োগের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মুনাফা পাওয়া যাবে এমন লোভ দেখানো হতো।

তিনি আরও বলেন, তাদের ওয়েবসাইটে ছিল, অ্যাপ ছিল। সেই অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং বা বাইন্যানসের মাধ্যমে তারা টাকা নিতো। পরে স্থানীয় এজেন্টরা সেটি বাইরে পাচার করতো। বাংলাদেশে এসএসসি এবং এইচএসসি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মুনাফার লোভ দেখিয়ে টার্গেট করা হতো। মুন্সীগঞ্জের অনেক কিশোর এবং তরুণ এর শিকার হয়েছে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com