1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নিরাপত্তা নিয়ে পরিবারের উদ্বেগের কথা জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম নির্বাচন অফিস ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা জোরদারে ইসির নির্দেশ যেকোনো মূল্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান তারেক রহমানের নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে ১৪ বছর পর কলকাতায় লিওনেল মেসির আগমন, প্রীতি ম্যাচসহ ব্যস্ত কর্মসূচি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে পানি বণ্টন চুক্তি, সীমান্ত কৃষিতে স্বস্তির আশা কেরানীগঞ্জে জাবালে নূর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, সাত ঘণ্টা পরও নিয়ন্ত্রণে আসেনি শোবিজ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে রূপসজ্জাশিল্পে নতুন পদে মোনালিসার দায়িত্ব গ্রহণ ঢালিউডের শীর্ষ নায়িকাদের ছবিপ্রতি পারিশ্রমিকের বর্তমান চিত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎয়ের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে রাজনৈতিক দলগুলো

নতুন আয়কর আইন দেরিতে রিটার্ন জমা দিলে জরিমানা-করের খড়্গ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩
  • ৯২ বার দেখা হয়েছে

আয়কর আইনে পরিবর্তন আনায় কর দিবসের (৩০ নভেম্বর) পর রিটার্ন জমা দিলে করদাতাদের ওপর জরিমানা-করের খড়্গ নামবে। বিলম্ব সুদ, জরিমানার পাশাপাশি কর নির্ধারণের হিসাব-নিকাশ পালটে যাবে। এতে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের মোটা অঙ্কের বাড়তি কর দিতে হবে। আয়করসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

 

নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী, করযোগ্য আয় (সাড়ে ৩ লাখ টাকা) রয়েছে-এমন প্রতিটি ব্যক্তির রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে রিটার্ন জমা না দিলে সরকারি-বেসরকারি ৪৩ ধরনের সেবা পাওয়া যাবে না। বার্ষিক ৪০ লাখ টাকার বেশি আয় থাকলে সম্পদ বিবরণী জমা বাধ্যতামূলক, এর চেয়ে কম আয় থাকলে বিবরণী দিতে হবে না।

এছাড়াও গাড়ি থাকলে বা জমি বা ফ্ল্যাট থাকলে সম্পদ বিবরণী জমা দিতে হবে। কারও স্বামী-স্ত্রী বা নাবালক সন্তানের নামে সম্পদ থাকলে সেটিও সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করতে হবে, যদি তাদের টিআইএন না থাকে। এছাড়া বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার বেশি থাকলে বা গাড়ি থাকলে বা ব্যবসা হতে আয় থাকলে বা জমি-ফ্ল্যাট থাকলে জীবনযাপনের ব্যয় বিবরণী রিটার্নে উল্লেখ করতে হবে।

আইনে বলা হয়েছে, প্রত্যেক করদাতাকে কর দিবসের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে হবে। তা না হলে মাসিক ৪ শতাংশ হারে বিলম্ব সুদ দিতে হবে। পাশাপাশি সর্বশেষ প্রদেয় করের (আগের বছরের আয়) ওপর ১০ শতাংশ বা এক হাজার টাকার মধ্যে যেটি বেশি সেই অঙ্কের জরিমানা হবে। এছাড়া কর নির্ধারণ প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন আসবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে-করদাতাকে মোট আয়ের ওপর কর পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে করদাতা আয়কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত হবেন না এবং কর রেয়াতও পাবেন না।

পুরোনো আইনে, করদাতারা উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে রিটার্ন জমার সময় বৃদ্ধির জন্য উপ-কর কমিশনারদের কাছে আবেদন করতে পারতেন। উপ-কর কমিশনার কারণ যৌক্তিক মনে করলে করদাতাকে ২ মাস সময় দিতে পারতেন। এ সময়ের মধ্যেও রিটার্ন দিতে না পারলে যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে আরও ২ মাস সময় বৃদ্ধির জন্য যুগ্ম/অতিরিক্ত কর কমিশনারদের কাছে আবেদন করা যেত।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com