মেহেদী হাসান; রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যন্ত সবখানেই এখন আলোচনার শীর্ষে চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এই অভিযানে একশ্রেণির প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নাখোশ হলেও সারাদেশের সাধারণ মানুষ অনেক
ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত কমপক্ষে এক ডজন যুবলীগ নেতাকে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব নেতা হঠাৎ ফুলেফেঁপে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক জি কে শামীম ও ঢাকা
বিএম জাহাঙ্গীর; দুর্নীতি ও মাদকবিরোধী চলমান অভিযানের ঢেউ প্রশাসনেও লেগেছে। ধরা পড়ার আতঙ্কে আছেন প্রবলভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তারা। বিশেষ করে যেসব প্রভাবশালী কর্মকর্তা এতদিন ধরাকে সরাজ্ঞান করে দোর্দণ্ড প্রতাপে ক্ষমতার অপব্যবহারের
ঢাকায় ক্যাসিনো ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কয়েক নেতার হাতে থাকলেও এর বড় অংশীদার (মালিকানা) বিদেশিরা। অবৈধ এ ব্যবসার ৪০-৬০ শতাংশের মালিক বিদেশিরা। বাকি ৪০ ভাগ নেতাদের হাতে। যুক্তরাষ্ট্রসহ
এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীম ঘাটে ঘাটে টাকা ঢেলেই আজকের অবস্থানে। যুবলীগের নেতা পরিচয় কিনতে ঢাকা মহানগর যুবলীগের এক বড় নেতাকে তিনি ১৫ লাখ টাকা সম্মানী
নিজস্ব প্রতিবেদক’ র্যাবের পর এবার ঢাকার মতিঝিল এলাকায় আরও চারটি ক্লাবে আবারও অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। গত কয়েক দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ক্লাবগুলোতে সাঁড়াশি অভিযানের পর গতকাল দুপুরে আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ,
রাজধানীর গুলশানে তিনটি স্পা সেন্টারে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেখান থেকে ১৯ জনকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার রাত আটটার দিকে এ অভিযান চালানো হয়। তিনটি স্পা সেন্টারই সিলগালা করে দিয়েছে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী বলেছেন, ‘আপনি বলছেন ৬০টি ক্যাসিনো আছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আপনারা ৬০ জনে কি এত দিন আঙুল চুষছিলেন? তাহলে যে ৬০ জায়গায়
জিরো টলারেন্স অবস্থান থেকে রাজধানী ঢাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার গুলশানের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে গুলশানের বাসা থেকে আটক করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। রাজধানীর ফকিরাপুলে ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে আজ বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গুলশান ২-এর ৫৯ নম্বর রোডের