তিন দিন ধরে পানির নিচে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। জলাবদ্ধতার ভোগান্তি পোহাচ্ছে নিম্নাঞ্চলসহ পুরো নগরবাসী। এদিকে টানা বৃষ্টিতে বরিশালের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট। এতে চরম অনিশ্চয়তায় রয়েছেন দিনমজুর শ্রেণির
স্টাফ রিপোর্টার, সংবাদদাতা, উখিয়া, কক্সবাজার উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপ আরাকান স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে আরসার
চট্টগ্রাম নগরের বড় দুটি সরকারি হাসপাতালে সাড়ে ২৯ কোটি টাকা দামের গুরুত্বপূর্ণ চারটি চিকিৎসাযন্ত্র নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এক থেকে চার বছর ধরে যন্ত্রগুলো নষ্ট। এগুলো মেরামতের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ,
মানবতার কথা চিন্তা করে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে টেকনাফ আর উখিয়ায় আশ্রয় দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু মাত্র পাঁচ বছরেই পাল্টে গেছে দেশের নিসর্গ সুন্দর এই সীমান্ত জনপদের দৃশ্যপট। রোহিঙ্গা ক্যাম্প
ভোগ্যপণ্যের বাজারে স্বস্তির খবর নেই। আমদানি, পাইকারি, খুচরা তিন ধাপেই যে যার মতো বাড়াচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম। বিশ্ববাজারে দাম বেড়ে যাওয়া ও সরবরাহ কম থাকার ছুতায় ব্যবসায়ীরা দর বাড়ালেও তথ্য-উপাত্ত বলছে
২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি কনটেইনারে আমদানি পণ্য বোঝাই করে চীনের বন্দর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাতে এখন ভাড়া লাগছে ৩৪ হাজার টাকা। করোনা মহামারির সময় ২০২১ সালেও এই কনটেইনার আনতে ভাড়া
আধিপত্য বিস্তারে নিজেদের শক্তি বাড়াতে প্রতিযোগিতা করে অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করছে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের আশ্রয় শিবিরে সাধারণ রোহিঙ্গা হিসেবে ছদ্মবেশে থাকা রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা। এসব সন্ত্রাসীর কাছে অত্যাধুনিক এম-১৬, একে-৪৭ ও মরণঘাতী
৩০ মাফিয়ার হাতে জিম্মি কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প। মাদক ইয়াবা-আইস কারকার, অস্ত্র চোরাচালান, অপহরণ, খুন, গুম, ডাকাতিসহ অন্তত ১২ ধরনের অপরাধের নেতৃত্ব দিচ্ছে এরা। রোহিঙ্গাদের ৩৩টি ক্যাম্পে এদের কথাই শেষ
বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার সীমান্তবর্তী থানা উখিয়া। এই থানার পালংখালী ইউনিয়নের সীমান্তঘেঁষা গ্রামের নাম ধামনখালী। ধামনখালীর ঠিক ওপারেই মিয়ানমারের ছোট্ট গ্রাম কুমিরখালী। এই কুমিরখালী মংডু থানা এলাকায় পড়েছে। দুই দেশের এই
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় মোখা উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে দুর্বল হয়ে মিয়ানমারের সিতওয়ে অবস্থান করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি সেদেশটির স্থলভাগের আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে