সারা দেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রোববার (২১ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলাসমুহের ওপর
গত বছরের প্রায় পুরোটা সময় বাংলাদেশে হানা দিয়েছিল একের পর এক দুর্যোগ। আর এ বছর শীত না যেতেই শুরু হয়েছিল তাপপ্রবাহ, যা পরে রেকর্ড ভাঙল। এরপর এল ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাত।
দেশের ১৮টি জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ-হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা
দেশের অনেক জায়গায় দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। বৃষ্টির এ ধারা চলতে পারে বুধবার, বৃহস্পতি-শুক্রবারও। বুধবার (১৭ মে) আবহাওয়ার
নিজস্ব প্রতিবেদক ঘূর্ণিঝড় মোখা তাণ্ডব চালানোর পরদিন সোমবার ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। রোববার রাতে আবওহাওয়া বিভাগের এক বিশেষ বুলেটিনে এই তথ্য জানানো
ঢাকাসহ দেশের ২৯ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রোববার (৭ মে) তাপমাত্রা আরও বেড়ে তাপপ্রবাহের আওতা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক
নিজস্ব প্রতিবেদক দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামীকাল সোমবার অথবা পরের দিন মঙ্গলবার একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর ঘূর্ণিঝড় ‘মোচা’ ও এর গতিপথ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট
সারাদেশে রোববার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে তবে সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। রোববার সকাল সাড়ে ১০টা
নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোয় গতকাল সকালে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ৩। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার দোহারে। উৎপত্তিস্থল রাজধানীর এত কাছে হওয়ায়
চলতি বছরের দুটি ভূমিকম্পের ধরনের সঙ্গে প্রায় ২১১ বছর আগে হওয়া ভূমিকম্পের একটি মিল আছে। ১৮১২ সালের এপ্রিল ও মে মাসে ঢাকার আশপাশে পরপর দুটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্প