সরকার পতনের এক দফা দাবিতে বিএনপি পর পর কয়েকটি বড় কর্মসূচি পালন করে ঢাকায় মহাসমাবেশ ডাকায় রাজনীতিতে নানা আলোচনা চলছে। একই দিন রাজধানীতে আওয়ামী লীগের তিন সংগঠন পাল্টাসমাবেশ ডাকায় আগামীকাল
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার সমাবেশ ঘিরে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে আওয়ামী লীগ-বিএনপি। রাজপথ দখলে রাখতে দুই দলই ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে
আগামী বৃহস্পতিবারের শান্তি সমাবেশ সফল করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি শুরু করেছে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী সংগঠন। এই সমাবেশের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকায় আরেকটি বিশাল শোডাউনের মধ্য দিয়ে রাজপথ নিজেদের দখলে রাখতে চায়
সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের দিকে যাচ্ছে বিএনপি। ২৭ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠেয় মহাসমাবেশ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আসতে পারে পদযাত্রা, সমাবেশ, গণঅবস্থান, মানববন্ধন, বিক্ষোভের মতো যুগপৎ কর্মসূচি। অবস্থা বুঝে
কড়া নাড়ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ডিসেম্বরের শেষে কিংবা নতুন বছরের শুরুতে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। সে হিসেবে নির্বাচনী প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে সময় মাত্র পাঁচ মাস। এই কয়েক
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বড় সমাবেশ করার চার দিন পরই রাজধানী ঢাকায় বিএনপির আরেকটি মহাসমাবেশের উদ্দেশ্য কী, তা নিয়ে আলোচনা চলছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির নীতিনির্ধারকদের একটি অংশ মনে করে, সরকারের ওপর
এক দফার আন্দোলনে আগামী বৃহস্পতিবার ঢাকায় মহাসমাবেশ করতে যাচ্ছে বিএনপি। আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে গণ–অভ্যুত্থান সৃষ্টি করতে চাইছে দলটি। তবে কোনোভাবেই সহিংস কর্মসূচিতে না যাওয়ার কথা বলছে তারা। এক দফার
আন্দোলনের কৌশল চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় নির্বাচনের আগে এক দফা দাবি আদায়ে সরকারকে চাপে ফেলতে রাজধানীতে কয়েক দফা মহাসমাবেশ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। এর প্রথমটি ২৭ জুলাই,
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী জোট ও বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মসূচি বাড়ছে। বড় ধরনের শোডাউনের মধ্য দিয়ে দু’পক্ষই ক্ষমতা প্রদর্শনের চেষ্টা করছে। প্রতিপক্ষের
রাজপথ দখলে রাখতে ‘চূড়ান্ত লড়াই’-এর দিকে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। বিরোধীদের মহাসমাবেশের দিন আগামী বৃহস্পতিবার রাজধানীতে পাল্টা সমাবেশের ডাক দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা। দু’পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে জনমনে। আগামী