প্রথম আলো: ডেঙ্গু নিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে দুশ্চিন্তা দেখা যাচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে আতঙ্কও তৈরি হয়েছে। প্রায় সোয়া লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, সাত শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত চব্বিশ ঘণ্টায় সারাদেশে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৯১ জনে। এছাড়া গত চব্বিশ ঘণ্টায় নতুন করে
পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ডেঙ্গু সংক্রমণ বাংলাদেশে বলে আখ্যায়িত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। বুধবার জাতিসংঘের সংস্থাটি জানায়, এপ্রিলে সংক্রমণ শুরুর পর বাংলাদেশে ১ লাখ ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে
কিশোরগঞ্জের বিসিক শিল্পনগরীতে কারখানা করে ওষুধ তৈরি করছে ইস্ট বেঙ্গল ইউনানী। এখানে নিয়মিত আয়ুর্বেদিক ওষুধ উৎপাদন করার জন্য ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর অনুমোদন দেয়। কিন্তু আয়ুর্বেদিক ওষুধের আড়ালে এই কারখানায় দিনের
বিটিআই আমদানিতে প্রতারণায় অভিযুক্ত মার্শাল অ্যাগ্রোভেটের কীটনাশকেই চলছে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির মশা মারার ফগিং। অথচ জালিয়াতি করে সিঙ্গাপুরের নামে চীন থেকে আনা বিটিআইয়ের ঘটনায় প্রতারণার সব প্রমাণসহ প্রতিষ্ঠানটির
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত গত এক দিনে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা চলতি বছর ডেঙ্গুতে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। আর এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বা পঙ্গু হাসপাতালে যেন অনিয়মের শেষ নেই। সব অনিয়মই যেন সেখানে নিয়মে পরিণত হয়েছে। সেবা নিতে আসা রোগীদের দীর্ঘ সারি, নির্ধারিত ফির চেয়ে
চলতি বছর ডেঙ্গুজ্বরের সেরোটাইপ ডেন-২-তে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। ৭৫ দশমিক ৫ শতাংশ রোগী ডেন-২ সেরোটাইপে আক্রান্ত। এ বছর ডেন-২ ও ৩ দুটি সেরোটাইপে একই সময়ে আক্রান্ত হয়েছে এমন রোগীও
নিজস্ব প্রতিবেদক সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সামনে আরো বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীতে উচ্চ পর্যায়ের এক মতবিনিময়সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ
চিকিৎসার জন্য ফের বিদেশমুখী ভিড় বেড়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য যাওয়া মানুষের ভিড় বাড়ছে। দেশের সরকারি হাসপাতালে রয়েছে অব্যবস্থাপনা, সংকট ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার