রায়হান আহমেদ তপাদার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে পঁচাত্তরের পট পরিবর্তন, পরবর্তীতে একাধিক সামরিক শাসন, ১৯৯০ সালে জেনারেল এরশাদের পতন, এমনকি ১৯৯১ সালে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর প্রতিটি রাজনৈতিক সংকটে
তোফায়েল আহমেদ ১৯৭৫-এর ১২ সেপ্টেম্বর আমাকে ময়মনসিংহ কারাগারের কনডেম সেলে (যেখানে ফাঁসির আসামিদের রাখা হয়) নিলে মনে হয়েছিল স্বর্গে এসেছি। এটা আমার জন্য বেহেশত। যেখানে ফাঁসির আসামিকে রাখা হয় সেখানে
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কর্মকর্তা জন কিরবি গত ৩০ আগস্ট এক বিবৃতিতে বলেন, অস্ত্র বেচাকেনা নিয়ে উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে আলাপ-আলোচনা অনেকটাই অগ্রসর হয়েছে। কেননা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাঁর
বারবার বসলেও সেনা আইন লঙ্ঘন, বিদ্রোহে অংশগ্রহণ, দেশের রাষ্ট্রপতিকে পরিবারসহ হত্যার দায়ে খুনিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি সেনাপ্রধান শফিউল্লাহ, উপপ্রধান জিয়াউর রহমান, সিজিএস খালেদ মোশাররফ, ৪৬ ব্রিগেড কমান্ডার শাফায়াত জামিল,
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা প্রাচুর্য ও দরিদ্রতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা। মহান আল্লাহ কাউকে অঢেল সম্পদ দিয়ে পরীক্ষা করেন যে সে মহান আল্লাহর দেওয়া সম্পদ কী কাজে ব্যয় করছে। আল্লাহর শোকর
রবীন্দ্রনাথ বৃষ্টিবাদলের দিনে আমাদের ‘ঘরের বাহিরে’ যেতে নিষেধ করেছেন। এটা তাঁর কাব্যিক আহ্বান। চাষার পক্ষে যে এই কাব্যিক ডাক মানা সম্ভব নয়। তাকে বাইরে যেতেই হবে। চিন্তা নেই গৃহস্থের। ঘরে
জাফর আহমাদ ‘স মস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি নিখিল বিশ^-জাহানের রব। যিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়। যিনি প্রতিদান দিবসের মালিক’ (সূরা ফাতিহা : ১-৩)। আল্লাহর স্মরণের এটি দ্বিতীয় বাক্য।
আমরা প্রতিনিয়ত এমন এক বিশৃঙ্খল ও অরাজকতাপূর্ণ সমাজব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যা লিখে শেষ করা যাবে না। কোনটা দিয়ে শুরু করব আর কোথায় গিয়ে শেষ করব বুঝে উঠতে পারি না।
সারা বিশ্বেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকাররা অভিন্ন একটি বার্তা দিচ্ছেন, সেটা হলো ধীরস্থিরভাবে মূল্যস্ফীতির বিপক্ষে লড়াইয়ে জেতা যাবে না। সিএনএনের এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ব্যাংক অব ইংল্যান্ড সেই নজির স্থাপন করেছে।