অনিরাপদ হয়ে উঠেছে দেশের মহাসড়কগুলো। প্রায়ই ঘটছে ছিনতাই এবং ডাকাতির ঘটনা। মূল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি দুর্বৃত্তরা হামলে পড়ছে যাত্রীদের ওপর। আবার টার্গেট করা ব্যক্তিকে খুন করতে হাইওয়েকে বেছে নেওয়া হচ্ছে- এমন অভিযোগও আসছে। অভিযোগ রয়েছে- মহাসড়কে রাত ২টার পর থেকে পুলিশি টহল খুঁজে পাওয়া যায় না। হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা সড়কের বিভিন্ন পেট্রলপাম্প কিংবা বাজারে বসে থাকছেন। রাতে আক্রান্ত যাত্রী এবং গাড়িচালকরা ৯৯৯-এ ফোন দিয়েও প্রত্যাশিত পুলিশি সহায়তা পাচ্ছেন না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেবল হাইওয়ে পুলিশের ওপর নির্ভর না করে জেলা পুলিশকেও এ ব্যাপারে কঠোর তদারকির মধ্যে আনতে হবে।
হাইওয়ে পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি সরদার তমিজ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মহাসড়কের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির লক্ষ্যে ছাড় দেওয়া হবে না। সারা জীবন এখানে থাকার জন্য আসিনি। তবে ৬ হাজার জনবলের মধ্যে মাত্র ৩ হাজার আমাদের কাছে আছে। প্রাপ্ত জনবল দিয়েই আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের জন্যও উচ্চ পর্যায়কে বলেছি। ‘রাত ১২টার পর সড়কে পুলিশের উপস্থিতি থাকে না’- এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, এ বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হবে। কোনো ধরনের বিচ্যুতি মেনে নেওয়া হবে না।বিস্তারিত