আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ঘনীভূত হচ্ছে রাজনৈতিক সংকট। নির্বাচনকালীন সরকার ইস্যুতে কোনো ছাড় দিতে রাজি নয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুই দলের অনড় অবস্থানে আপাতত সংলাপের সম্ভাবনা নেই বললেই
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে এক দফা দাবিতে লাগাতার আন্দোলনে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এ আন্দোলনের শুরুতে থাকবে না হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা মনে করেন, হরতাল-অবরোধের মতো
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন। এক্ষেত্রে ইসির প্রাথমিক তালিকায় ১২টি দল থাকলেও চার-পাঁচটি দলের বিষয়ে
শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর এক দফার আন্দোলন নিয়ে চিন্তিত নয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটি মনে করছে, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে থেকে সর্বশেষ গত ডিসেম্বর পর্যন্ত যত
আগামী ১২ জুলাই বুধবার রাজধানীতে সমাবেশ করে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের ঘোষণা করবে বিএনপি। ওইদিন বেলা ২টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে মাইক ব্যবহার
ঢাকায় ইইউর ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলের মিশন শুরু মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি আসছেন ১১ জুলাই ঢাকায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিটার ডি হাস জনগণের আন্দোলন ছাড়া পরিবর্তন আসে না —ড.
নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসের যে কোনো সময় বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো এক দফার আন্দোলনে যাচ্ছে বলে কথা হচ্ছে। তাদের এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ঢাকা ঘিরেই হবে বলে
সাংগঠনিক শক্তির ওপর ভিত্তি করে এক দফার চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকামুখী এই আন্দোলনকে জাতীয় আন্দোলনে রূপ দিতে সরকারবিরোধী ইসলামপন্থি-ডান ও বামসহ সব
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিপরীত মেরুতে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। সংবিধান মেনে নির্বাচন করতে ‘অনমনীয়’ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ‘অনড়’ বিএনপি। সভা-সমাবেশে বাগ্যুদ্ধ চললেও
যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ করে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ‘যৌথ ঘোষণা’ দিয়ে ‘এক দফার’ আন্দোলনে যাবে বিএনপি। তবে যৌথ ঘোষণা বা এক দফার আন্দোলনের সূচনা কীভাবে দেওয়া হবে,