1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
অর্থবছরের শেষ ৬ মাসে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের আশাব্যঞ্জক লক্ষণ : জিইডি জুলাই কন্যা সম্মেলন ২০২৫ উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে প্রস্তুতি সম্পন্ন মোহাম্মদ সালাহকে স্কোয়াডের বাইরে রেখে ইন্টার মিলান ম্যাচে নামছে লিভারপুল কসমোপ্রফ-ভারত ২০২৫-এ বাংলাদেশি কসমেটিকস পণ্যের সফল প্রদর্শন বেগম রোকেয়ার আদর্শে নারীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ আবু সাঈদ হত্যায় আজ ট্রাইব্যুনালে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর স্থাপনায় ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে তারেক রহমানের শ্রদ্ধা নিবেদন গাজায় ইসরায়েলি হামলায় দুই ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু হাইকোর্টে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চাওয়ার রিট উত্থাপিত হয়নি, আবেদন খারিজ

ব্যবসাবান্ধব ও গণমুখী বাজেট চাই, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০২১
  • ১৩৩ বার দেখা হয়েছে

গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলু বলেন – করোনা মহামারীতে দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে উজ্জীবিত করতে এবারের বাজেটে রিচার্জ ব্যবসায়ীরা সরকারের পক্ষ থেকে প্রণোদনার ঋণ প্যাকেজ পায় তার ঘোষণা চায়। সর্ব নিম্ন ২ লক্ষ এবং সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা । এ জন্য পৃথক কোনো জামানত বা ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে না । শুধু মাত্র দুই কপি ছবি , জাতীয়পরিচয়পত্র ও দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র দিয়ে প্রণোদনার ঋণ চায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর এই নেতা । করোনাভাইরাস দুর্যোগের মধ্যে আসছে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট। জীবন-জীবিকার এই প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগামী বাজেটে উদ্যোগ ও বরাদ্দ দরকার। প্রবৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা না করে করোনা ও এর প্রভাব মোকাবিলায় জোর দিতে হবে। জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তায় প্রণোদনা ও সহায়তা বাড়াতে হবে। সে জন্য বরাদ্দও বাড়ানো দরকার। বিশেষ করে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় পরীক্ষা এবং চিকিৎসাসেবা সম্প্রসারণ এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি। এর পাশাপাশি সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা দূর করার উদ্যোগ থাকতে হবে। এজনন্য জাতীয় বাজেট হওয়া চাই গণমুখী। আমাদের জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনায় রেখে প্রণিত হওয় প্রয়োজন।তবে আগামী বাজেট থেকেই সর্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। কারণ করোনার মাধ্যমেই মহামারি শেষ হচ্ছে, তা নয়। আগামীতেও এমন নতুন নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হতে পারে। তার প্রস্তুতি এখনই শুরু করা দরকার।দেশের মানুষ জনকল্যাণমুখী ও বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট আশা করে। যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাজেট ঘোষণা করা হয়, বছর শেষে দেখা যায় তা পূরণ হয়নি।
২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হবে ৩ জুন, করোনাকালের দ্বিতীয় বাজেট। গত বছর বাজেট পেশ হয়েছিল ৭ জুন। বাজেটের আকার রাজস্ব ও উন্নয়ন বাজেট মিলিয়ে হবে ৬ লাখ কোটি টাকার কিছু বেশি, এ ধারণা দেয়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে।বাংলাদেশে ধনবান এবং মন্ত্রী-এমপিরা হাঁচি-কাশি-সর্দি হলেই সিঙ্গাপুর-ব্যাঙ্কক চলে যায়- এটা নিয়ে এতদিন বিস্তর আলোচনা হয়েছে। রোগী নিয়ে যেতে ৪০-৫০ লাখ টাকা ব্যয় করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত ভাড়া করা হয়েছে। কত ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ!কভিড-১৯ বা করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ায় বিভিন্ন দেশ বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়। এর মধ্যেও কেউ কোনো কারণে বাধ্য হয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে তাকে কয়েকটি দিন কোয়ারেনটিনে থাকতে হয়। ঢাকাতে এসেও অনেককে এমন যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে। কোয়ারেনটিন বাসায় হতে পারে। আইসোলেশন কেন্দ্র বা হাসপাতালে হতে পারে।করোনার কারণে বাংলাদেশের ধনবান কিংবা অন্যভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যেতে পারছেন না, এ নিয়ে মজার আলোচনা চলছিল। কিন্তু দেখা গেল ধনবানদের মুশকিল আসানের ব্যবস্থা রয়েছেই। কয়েকটি পরিবারের চার্টার্ড ফ্লাইট আকাশে উড়েছে। টাকা কথা বলছে, বলবে- তার প্রমাণ বাংলাদেশে মিলেছে।স্বাধীনতার পাঁচ-ছয় বছর পর বাংলাদেশের সকল ব্যাংকে খোঁজ পড়েছিল- এক কোটি টাকা ব্যাংকে জমা আছে, এমন অ্যাকাউন্ট কতটি রয়েছে। সর্বসাকুল্যে ২৪টি মিলেছিল। কোটিপতি বাড়ছে, এ নিয়ে বিস্তর সমালোচনা। কারণ ১৯৭২ সালে নাকি এ রকম দুটি অ্যাকাউন্ট ছিল। তাও সম্ভবত সরকারি প্রকল্পের জমা রাখা টাকা।২০০০ সালে ‘বাংলাদেশে ব্যাংকিংয়ের তিন দশক’ বিষয়ে জানতে পারি ব্যাংকে এক কোটি টাকা জমা রয়েছে, এমন ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট সংখ্যা ১৮ শ’ ছাড়িয়ে গেছে। গত দুই দশকে এ সংখ্যা বেড়ে ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে।ঋণপ্রাপ্তিতেও ধনবানদের অগ্রাধিকার। সেই ২০০০ সালেই জেনেছিলাম, সব ব্যাংক মিলে যত ঋণ দেয় তার অর্ধেকের বেশি পায় কোটিপতিদের শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান। এখন কোটিপতিদের কদর আরও বেশি। তারা যা বলবেন, অনেক ক্ষেত্রে সেটা শিরোধার্য।স্বাধীনতা সংগ্রামের অঙ্গীকার ছিল, ব্যাংক-বীমা-পাট ও বস্ত্র শিল্প জাতীয়করণ করা হবে। বঙ্গবন্ধু সে অঙ্গীকার পূরণ করেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নিষ্ঠুর সামরিক স্বৈরশাসন জারি করে এ নীতি থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সরে আসা হয়।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com