পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে ধর্ষণ মামলা করেছেন এক নারী পুলিশ পরিদর্শক। গতকাল ঢাকার ৭ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এ মামলা করা হয়।
বাদীর আইনজীবী ফরহাদ হোসাইন ও সালাহ উদ্দিন খান সাংবাদিকদের জানান, বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানাকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের মে মাসে সুদানের দারফুরে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যান পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন। তার আগে থেকেই বাদী ওই মিশনে ছিলেন। যেহেতু মিশনের বিভিন্ন বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা হয়ে গিয়েছিল, সেজন্য মোক্তার হোসেন সহযোগিতা নেওয়ার নাম করে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। পরে ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর দুপুরে তার বাসায় তাকে ধর্ষণ করেন তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন। ওই ঘটনা কাউকে না জানানোর জন্য হুমকি দিয়ে সেদিন চলে যান তিনি। পরে ২২ ডিসেম্বর আবারও ওই বাসায় গিয়ে প্রথমে ভুল হয়েছে বলে ক্ষমা চান এবং তারপরই তাকে আবারও ধর্ষণ করেন। পরে ছুটিতে দেশে ফিরে ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ঢাকার উত্তরার একটি হোটেলে নিয়ে তাকে আবারও ধর্ষণ করেন।
দেশে ফেরার পর তিনি বিয়ে নিবন্ধনের তাগিদ দিলে আসামি টালবাহানা শুরু করেন। চলতি বছর ১২ এপ্রিলে বাদী রাজারবাগে আসামির বাসায় উপস্থিত হয়ে বিয়ে রেজিস্ট্রি ও কাবিন নামা সম্পন্ন করতে বললে আসামি তাতে অস্বীকৃতি জানান। আসামির বাসায় তার স্ত্রী এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা উত্তেজিত হয়ে সেদিন বাদীকে মারধর করেন বলেও আর্জিতে অভিযোগ করা হয়। মহামারীতে আদালত বন্ধ থাকায় মামলা করতে বিলম্ব হয়েছে বলে আর্জিতে উল্লেখ করেন বাদী।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে ধর্ষণ মামলা করেছেন এক নারী পুলিশ পরিদর্শক। গতকাল ঢাকার ৭ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এ মামলা করা হয়।
বাদীর আইনজীবী ফরহাদ হোসাইন ও সালাহ উদ্দিন খান সাংবাদিকদের জানান, বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানাকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের মে মাসে সুদানের দারফুরে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যান পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন। তার আগে থেকেই বাদী ওই মিশনে ছিলেন। যেহেতু মিশনের বিভিন্ন বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা হয়ে গিয়েছিল, সেজন্য মোক্তার হোসেন সহযোগিতা নেওয়ার নাম করে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। পরে ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর দুপুরে তার বাসায় তাকে ধর্ষণ করেন তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন। ওই ঘটনা কাউকে না জানানোর জন্য হুমকি দিয়ে সেদিন চলে যান তিনি। পরে ২২ ডিসেম্বর আবারও ওই বাসায় গিয়ে প্রথমে ভুল হয়েছে বলে ক্ষমা চান এবং তারপরই তাকে আবারও ধর্ষণ করেন। পরে ছুটিতে দেশে ফিরে ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ঢাকার উত্তরার একটি হোটেলে নিয়ে তাকে আবারও ধর্ষণ করেন।
দেশে ফেরার পর তিনি বিয়ে নিবন্ধনের তাগিদ দিলে আসামি টালবাহানা শুরু করেন। চলতি বছর ১২ এপ্রিলে বাদী রাজারবাগে আসামির বাসায় উপস্থিত হয়ে বিয়ে রেজিস্ট্রি ও কাবিন নামা সম্পন্ন করতে বললে আসামি তাতে অস্বীকৃতি জানান। আসামির বাসায় তার স্ত্রী এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা উত্তেজিত হয়ে সেদিন বাদীকে মারধর করেন বলেও আর্জিতে অভিযোগ করা হয়। মহামারীতে আদালত বন্ধ থাকায় মামলা করতে বিলম্ব হয়েছে বলে আর্জিতে উল্লেখ করেন বাদী।