1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

ইয়াবা মামলায় সৌদি জেলবন্দী ৬ শতাধিক বাংলাদেশি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১
  • ১৮০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকইয়াবা বাণিজ্যে যুক্ত হওয়ার কারণে সৌদি প্রবাসী অনেক বাংলাদেশির কপাল পুড়ছে। তাদের চাকরি হারাতে হচ্ছে। দীর্ঘ পরিশ্রমে জমানো অর্থ খোয়া যাচ্ছে। সবশেষে টানতে হচ্ছে জেলের ঘানি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত আট মাসে সৌদিতে ইয়াবা সম্পৃক্ততায় সাড়ে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছেন। তারা বর্তমানে মক্কা, মদিনা, রিয়াদ, জেদ্দা, আল কাসিম, ভাতা, হারাসহ, সালভোক, মালাজসহ ১৩টি কারাগারে বিচারের অপেক্ষায় বন্দী রয়েছেন। সে দেশে মাদক কেনাবেচা, বহন ও মাদক আখড়া গড়ে তোলার বিরুদ্ধে কঠোর আইন রয়েছে এবং মাদক মামলায় সৌদিতে মৃত্যুদন্ড কার্যকর রয়েছে। এ কারণে ভয়ে এসব বন্দীর সঙ্গে কেউ দেখা সাক্ষাৎ করতে যান না। এদিকে বাংলাদেশি তিন সিন্ডিকেটের কারণে সৌদিতে মাদক বাজার গড়ে ওঠার কারণে সেদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও প্রশ্নের মুখে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম ও প্রধান শ্রমবাজার হিসেবে পরিচিত সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ঢাকার মাদক সিন্ডিকেট ইয়াবা পাচারসহ মাদকবাজার গড়ে তুলছে। মুসলমানদের পবিত্র ভূমি মক্কা, মদিনা, রিয়াদ, জেদ্দা, আল কাসিম, ভাতা, হারাসহ, সালভোক, মালাজসহ বাঙালি অধ্যুষিত প্রায় প্রতিটি শহরেই রয়েছে বড় ইয়াবা ডন ও ডিলারদের নিজস্ব কিছু এজেন্ট। এদের মাধ্যমে ইয়াবার একচ্ছত্র বাজার গড়ে তোলা হয়েছে। মোবাইল সেলসম্যানদের মাধ্যমে ফোনে ফোনে পৌঁছে দেওয়া হয় সেবনকারী প্রবাসীদের ঘরে ঘরে। এদিকে অধিক লাভ আর রাতারাতি বড়লোক হওয়ার আশায় অনেক সেবনকারীরাও জড়িয়ে পড়ছে এ ব্যবসায়। ইয়াবা ব্যবসায়ীদের প্রলোভন প্রতারণায় ও অল্প সময়ে ধনী হওয়ার লোভে অনেক প্রবাসী ইয়াবা সিন্ডিকেটে বিনিয়োগ করে নিঃস্বও হয়ে গেছেন। ইয়াবাবাণিজ্যে পুঁজির নামে যারাই মোটা অঙ্কের টাকা আগাম বিনিয়োগ করেছেন, সিন্ডিকেট প্রধানরা তাদের অনেকেই সামান্য কিছু ইয়াবা দিয়ে কিংবা কৌশলে অল্প কিছু ইয়াবা দোকান বা রুমে রেখে সৌদি গোয়েন্দা ও পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে পাওনা টাকা পুরোপুরি আত্মসাৎ করেছেন। ইয়াবা কারবারে বিনিয়োগ ও দ্রুত ধনী হওয়ার লোভে পড়ে গত তিন বছরে কুমিল্লার বরুড়া, আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ, বুড়িচংয়ে কমপক্ষে তিন শতাধিক প্রবাসী নিঃস্ব হয়েছেন। যাদের অনেকে এখনো সৌদির বিভিন্ন জেলে বন্দী রয়েছেন আবার অনেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ লগ্নি দিয়ে জেল খেটে খালি হাতে দেশে ফিরেছেন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com